শুয়ে পরে সুন্দরী হলে। ওটা কি সঠিক,
উঠে যাওয়া মঞ্চে সাজালো একক তোমাকে ?
নেমে এস কবি তুমি তো জনতা,ত্রিশ কোটি নগ্ন ভারত
কেন থাকো দূরে দূরে সরে
নেমে এস সরাসরি বিদ্রোহ করো বলো “ওরাও জনতা”
তোমার মতন অনেকই আছে
বক্ষলগ্ন করো, মানে হুশে সাজাও সারিতে
দেখেছ ছেলেটি রিক্সা হাতে কি অযুত
শব্দ সাজানো —–
সব্জি পাশেই ক্ষিন্ন যে বুড়ো আজও লেখে
চিরকূট খুলে —- চেন তাকে তুমি, সে আমার
রুগ্ন ভারত,জর্জরিত ঋণে

সম্পূর্ণ

একগুচ্ছ যুঁইয়ের মালায় আমরা দুলব,
দুলে উঠবে জীবন
সম্মিলিত সুখ দেখাতে, টেনে আনব পেছনের স্ক্রীন
জমা খরচের বাজেয়াপ্ত চ্যাপ্টারের
দীর্ঘমেয়াদী অন্তর্ঘাত, যেখানে মোচ্ছব দল
মহাকোষের খাতা খুলে
এগিয়ে ধরেছেন লাভ ক্ষতির বায়োডেটা,
ফিনকি থেকে শৌর্য ছুড়ছেন দাতা
মাতৃলব্ধ ফলে, যুঁই গন্ধে বিভোর এ সকাল
প্রতিধ্বনিত ——- প্রচ্ছন্ন স্ক্রীনে
ঘাঁপটি মেরে আছে একরাশ শূণ্য মানুষ
দরজার ওপাশ থেকে যাদের সরানো হয়েছে
তদের কোন অস্তিত্ব নেই

ভবিতব্যের সুরা হাতে নিশ্চুপ তারা,
অন্তর্ঘাতের
ঘাম রক্ত মুছতে ব্যাস্ত |

সম্পূর্ণ

আমি দেখেছি অমৃত-হ্রদে বিকশিত পদ্মফুল কে, খুঁজে পেয়েছি জীবনের সুখানুভবতা প্রতি পদে পদে।
ফুটেছি শতবার পদ্ম হয়ে সোনার পাঁপড়ি মেলে অমৃত ধারায়।
আর এই অমৃত হল মনের সৌন্দর্য।সম্পূর্ণ

১৩।

বাংলাদেশ
মুহাম্মদ শাফায়াত হুসাইন

বঙ্গপো সাগর তীরে মোর বাংলাদেশ
পর্বত, হাওর, নদী দেশের শ্রেষ্ঠতা
ঐশ্বর্য, শস্য শ্যামল দিয়েছে বিধাতা
স্বাস্থ্য, সমৃদ্ধি, সুরক্ষা রানি হতে বেশ।

ক্ষুধা, রোগ,শত্রু মুক্ত বাস যোগ্য দেশ
লক্ষ শহীদ প্রাণের ফল স্বাধীনতা
হয় শ্রেষ্ঠা রোহিঙ্গা কে দিয়ে আশ্রয়তা
দলাদলি, অন্তর্ঘাত নাহি থাকে লেশ।

দেশের স্বার্থে যোগ্য কে দেয় মন্ত্রী স্থান
প্রজাদের স্বস্থি দেয় স্বয়ম্ভর হয়ে
ধন ধান্যে বৃদ্ধি করে নিরাপত্তা দান।

দুর্যোগেও রবে লাল সবুজ নিশান
যবে দেশ মাতৃকার হবে সুসন্তান।
সবে করো দেশ সেবা প্রাণ শঁপে দিয়ে।সম্পূর্ণ

চিরস্মরণীয় ছবি
সুব্রত মিত্র

হঠাৎ একদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবো তোমাদের সামনে
ভুলে যাবো পুরনো দিনের ঘটনার সব অভিমান
সোনালী স্মৃতিতে জীবনকে রাঙ্গাবো
প্রেমের কবিতার সব প্রেম উপছে পড়বে সেদিন
অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে চেয়ে দেখবো বনলতার গালের কালো তিল
এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পরেও মনের গভীরে রক্ত গোলাপ ফুটবে সেদিন
আবার ফিরে পাবো সেই বন্ধু মহল
সময়ের হাতছানিতে সময়টা বড়ই মিছে
আবার সময়টাই মূল্যবানসম্পূর্ণ