শেষ ঈশ্বরী !
তুই প্রেম, তুই নারী, তুই ভালোবাসা,
অতি সান্দ্র ধরিত্রীর তুই শেষ আশা,
প্রথম প্রহর থেকে সৃষ্টির অতন্দ্র প্রহরী
প্রথম ঈশ্বর তুই, সম্ভবত শেষ ঈশ্বরী !সম্পূর্ণ
জীবনমুখী কবিতা সমূহ
তুই প্রেম, তুই নারী, তুই ভালোবাসা,
অতি সান্দ্র ধরিত্রীর তুই শেষ আশা,
প্রথম প্রহর থেকে সৃষ্টির অতন্দ্র প্রহরী
প্রথম ঈশ্বর তুই, সম্ভবত শেষ ঈশ্বরী !সম্পূর্ণ
আমার যদি একটা কাঞ্জনজঙ্ঘা থাকতো আমি তার নাম রাখতাম তোমার নামে, সূর্যের বড্ড কাছাকাছি বাসসম্পূর্ণ
শুয়ে পরে সুন্দরী হলে। ওটা কি সঠিক,
উঠে যাওয়া মঞ্চে সাজালো একক তোমাকে ?
নেমে এস কবি তুমি তো জনতা,ত্রিশ কোটি নগ্ন ভারত
কেন থাকো দূরে দূরে সরে
নেমে এস সরাসরি বিদ্রোহ করো বলো “ওরাও জনতা”
তোমার মতন অনেকই আছে
বক্ষলগ্ন করো, মানে হুশে সাজাও সারিতে
দেখেছ ছেলেটি রিক্সা হাতে কি অযুত
শব্দ সাজানো —–
সব্জি পাশেই ক্ষিন্ন যে বুড়ো আজও লেখে
চিরকূট খুলে —- চেন তাকে তুমি, সে আমার
রুগ্ন ভারত,জর্জরিত ঋণে
ডাস্টবিনের ধারের ঐ ছেলেটিকে দ্যাখো কুকুরগুলোর সাথে কেমন খাবার ভাগাভাগি করে খাচ্ছে মানুষ ওর বন্ধুসম্পূর্ণ
তোমাকে বলতেই পারতাম আমাদের ফেলে আসা দিনগুলো এখন আর আমাদের নেই নক্ষত্র খচিত রাত বিচ্ছিন্নসম্পূর্ণ
পাপের মধ্যেও পাপ জন্ম লাভ করে
উপলব্ধি জাগে শুধু বিরহের
মানুষ নিজের চেনা পথে একসময় চলতে ভুল করে
হৃৎপিণ্ড শুকিয়ে যায় কীটপতঙ্গের উৎপাতে
সেথা পড়ে থাকে শুধু একগুচ্ছ তাজা অবমাননা।।
ও আমার বন্ধু তোমরা শোনো আমি আর ভালোবাসবো না প্রেমের সুখ আর পাইতে চাইনা আমারসম্পূর্ণ
হৃদয়েতে বসাইলাম চাম সুন্দরী কি বুঝেশুনে গো এই দুনিয়ায় চিন্তা করে কূলতো পাইনা আমি কিসম্পূর্ণ
তোমার প্রেমে জ্বলে- পুড়ে হইলাম ছাই ওরে গুণের বন্ধু গো তোমারে কোথায় পাই। আমার মনসম্পূর্ণ
আমি শুয়ে আছি নিরবে আমার বারান্দায় রাত নিভে আসে আজানা চোখের ইশারায় আমার মনের আশাসম্পূর্ণ
মনে মনে সারামনে লাগলো আগুন দিনে দিনে বেড়ে হয় যে দ্বিগুন। তোমার চোখে আমার খুনসম্পূর্ণ
আমাকে পৃথিবীর দরজা ভেবে ভুল স্বাক্ষর তোমাকে নিয়ে চলে গেছে,
অনন্তর উপসংহার,
কাউকে খুঁজে না পেলেও নিজেকে পাবে,
একাকী,ভয়ংকর।সম্পূর্ণ