কবিতাবিষয়কাব্যগ্রন্থ
অবকাশ -৪৫অন্যান্য জীবনমুখী
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৪৪জীবনমুখী বিরহ
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৪৫জীবনমুখী বিরহ
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৪৩অন্যান্য জীবনমুখী
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৪২জীবনমুখী ভারতবর্ষ
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৪১জীবনমুখী সমসাময়িক
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৩৯জীবনমুখী সমসাময়িক
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৪০অন্যান্য আশা
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৩৪জীবনমুখী প্রেম
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৩৫জীবনমুখী প্রতিবাদ
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৩৬জীবনমুখী
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৩৮জীবনমুখী বিরহ
Added by: Mr. Abhijit Halder
অবকাশ -৩৭জীবনমুখী সমসাময়িক
Added by: Mr. Abhijit Halder

পাপের মধ্যেও পাপ জন্ম লাভ করে
উপলব্ধি জাগে শুধু বিরহের
মানুষ নিজের চেনা পথে একসময় চলতে ভুল করে
হৃৎপিণ্ড শুকিয়ে যায় কীটপতঙ্গের উৎপাতে
সেথা পড়ে থাকে শুধু একগুচ্ছ তাজা অবমাননা।।

সম্পূর্ণ

চোখে বিবশ রাত্রি মনেতে আন্ধার
দীর্ঘ শহর জুড়ে দুঃখের ইতিহাস
মেনে নেওয়া যায় না !
মেনে নিতে হয়।
কেউ কথা রাখে না ! রাখতে জানে না
এমনকি প্রিয়জনও নয়
থাকলে প্রিয়জন না থাকলে আসজন।সম্পূর্ণ

হৃদয়ের ভিতর কয়েকটি বিশ্বযুদ্ধ
হৃদ্যতা নেই শুকনো নদীর মত হাহাকার
কীটপতঙ্গদের বারবাড়ন্ত এগিয়ে
শোষণের নীতি মানুষ চেনে না
আবিষ্কারের সূত্রে পুড়ে যায় অজস্র ঘর
আসামীরা সাধারণ মানুষের চোখের জলে শুদ্ধি লাভ করে।

সম্পূর্ণ

কেউ রাখে না কথা বিহঙ্গম পাখির মত
দুঃখের পথ দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর
উদাসীন চোখে বিষাক্ত কীটেরা বসতভূমি গড়ে তোলে
মানুষ বর্জন করে জয়ের নীতি।
যতটা বিশ্বাস জন্মালে মানুষ পায় আশার আলো
তার চেয়ে ঢের বেশি অপমানিত হলে
পড়ে থাকে হৃদয় নিংড়ানো আর্তনাদ আর হাহাকার।।সম্পূর্ণ

পড়ন্ত বিকেলে যদি চলার পথ শেষ হয়
তবে হৃদয়ের টুকরো দিয়ে তৈরী হয়েছিল চলার পথ।
দূরত্ব উঁচু উঁচু অট্টালিকার চেয়েও সুদীর্ঘ
এই শহর বেড়ে ওঠে
চোখে চোখে বিষাদের ভাষা
ক্রমাগত স্মৃতির দূরত্ব বাড়ায়।সম্পূর্ণ

তরুণ প্রজন্ম ত্যাগ করে লাঞ্ছিত পদত্যাগ
যেমন ছেড়ে আসা মানে প্রস্থান নয়
তেমনি প্রস্থান মানে পদত্যাগ নয় ;-
মানুষ চলে গেলেও অধিক কিছু রয়ে যায় বৃথা প্রয়াসের ভিতর
যা পূর্ণতা এনে দিতে পারতো স্থিতিশীল উপাদানকে
গতিশীল অবস্থায় আনার মত।সম্পূর্ণ

শূন্যের পথে বন্ধু থাকে না
বিরহের সুর হৃদয়ে বাজে বাক্যহীন এলোমেলো
সময় বদলের রঙে উপেক্ষা আসে শতকোটি
স্থির অস্থির মনোযোগে উপলব্ধি হারিয়ে
নিভে যায় আশার আলো জীবনের প্রদীপে।সম্পূর্ণ

অবাঞ্চিত সাহারার তৃষ্ণার্থ পথিক পথ খুঁজে পায় না
হৃদয়ের অবগাহনের পথ জুড়লে বিরাট একটা সমুদ্র সৃষ্টি করা যেত
আমি সমুদ্র সৃষ্টি করতে চাইনী
চেয়েছি পাখি হয়ে উড়ে যেতে
চেয়েছি মুক্ত পাখি হয়ে অপরিসীম আকাশে উড়তে।

সম্পূর্ণ

মরীচিকার পথে পিঁপড়েরা পথ খোঁজে সমুদ্র স্নানে
কিন্তু সেখানে গিয়ে তাঁরা পায় মানুষের ক্ষয়ে যাওয়া জীর্ণহাড়
যে মানুষগুলো নিবিড় অরণ্যের অন্ধকারে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিল
তাঁরাই অজানা কোনো ঝড়ে বালির নিচে সমাধিত হয়েছে
শাসক – শাসনের জয়গান এখন তীব্র
একটু ভেবে দেখলেই এর বিপরীত দিকেই আছে সেই অশনি সংকেত শঙ্কিত অধ্যায়গুলো।।
সম্পূর্ণ

পরাজিত সব মানুষের শিরদাঁড়া বেয়ে
নেমে আসে হিমের স্রোত
আঙ্গুল জুড়ে অন্ধকার রাত্রি পালা করে আসে
আর নিয়ে যায় তাঁদের অধিকার
পড়ে থাকে শুধু শূন্যতা আর জড়তার লড়াই।।
সম্পূর্ণ

চোখে বিবশ রজনী
নদীর মোহনায় ছুঁটে পথ হারায় কত পথিক
তার সংখ্যা বেহিসেবী।
মোমবাতি প্রদীপ নিজে জ্বলে অপরকে আলোয় ভরায়
যেমন ভাবে সূর্য আলোয় ভরায় পৃথিবীকে – তেমনি।
একঝাঁক পাখি ওড়ে আকাশের পথে
সবে মাত্র ডানা হারানো পাখিটিও তাঁদেরকে দেখে উড়তে স্বাদ জাগে
এইতো কয়েকদিন আগে সেও উড়ে বেড়াতো স্বাধীন হয়ে
আজ নিঃস্ব – নগণ্য – হীন
শুধুমাত্র সময়ের ব্যবধানে করুণ পরিণতি পাখিটির।সম্পূর্ণ

ধীরে ধীরে সরে যায় বিকৃত ছায়া
মৃত্যুর চোখে জল
অপুষ্ট ক্ষয় আঘাত পরিপূর্ণ কথা শোনায় অপরাধ
নৌকার রঙে হাসি নেই কিংবা মানুষ অবিদিত
চাওয়ার ফুলে উজ্জ্বলতা থাকে না প্রহরের তিথি নিস্তেজ।
সম্পূর্ণ