ভালোবাসতে জানতে হয়
জীবনে একটা সময়ের পর হারিয়ে যাওয়া মানুষটাকে ফিরে পেতে ইচ্ছে করবে না। আপনি তখন বুঝেসম্পূর্ণ
জীবনে একটা সময়ের পর হারিয়ে যাওয়া মানুষটাকে ফিরে পেতে ইচ্ছে করবে না। আপনি তখন বুঝেসম্পূর্ণ
তুমি যদি আমায় এখনও না বোঝো তবে আর বুঝতে হবে না কারণ আমার সময় আরসম্পূর্ণ
সকল শূন্যতা জুড়ে তোমার অনুভূতি আমায় পূর্ণতা এনে দেয়, আমার শ্বাস-প্রশ্বাসে তোমার স্নিগ্ধতার স্পর্শ আমারসম্পূর্ণ
কবিতা: তোমার কাছে যেতে পারছি না লেখা: অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী যতবারই আমার চলে যাওয়ার ডাক আসছেসম্পূর্ণ
দীর্ঘশ্বাস শুধু
কখনও মৃত আমির ওপর দিয়ে পেড়িয়ে চলেছে
অর্ধ সমাপ্ত বিদীর্ণ এক পথ, মনে হয়
সক্রিয় গ্রন্থিগুলো নিষ্পেষিত করে
সদর্পে বয়ে যায় শব্দে বর্ণে সালংকারা
আত্মের মত, তৃষিত সে পথ সংগোপনে বুঝে নেয়
মাথার ওপাশে ভগ্নাংশের ছাতির মত
রোদ্দুরে অনাহূত স্মৃতিচিহ্ন বুঝি । বুক চিরে
পিচ গলা ব্যাথা কত শত রোদ্দুর নামে
মৃত আমি বলে ওঠি – দ্যাখো ,দ্যাখো এই আনকোরা
মৃত ঝোঁপ ঝাড়, ফাঁটা পোড়া মৃৎচিহ্ন রেখে
আমার উপর জন্মান্তর এ কি প্রতিশোধ ?
স্মৃতিচিহ্ন থেকে কেউ অন্তর্হিত করেছে আমায়
ধূ ধূ মরুপথ ঢেকে গেছে ধূলিস্তুপে, অনাদৃত গাছেদের
ধূষর বৃত্তের কাছাকাছি, আরও এক
অস্ফুষ্ট কক্ষপথ,নিদাঘ প্রদাহ আর মৃতগন্ধ
শবদেহে যেন নির্বিকার বাহকের
অন্তিম সমাধি আর স্তূপীকৃত লাশ !
কোথাও মিলাতে চেয়ে ফিরে আসে বিদ্ধস্ত ত্রাসে
নাগালেই সব ছিল
সেই গন্ধ বুকে চেপে একা সেই পথ
নিরাকার শ্রেনীহীন ফলগুলো পথেতে লুটায়
এদিক সেদিক আমারই মতন
আজও অবিকল, নিশুথ আঁধারে ভূর্য্যপত্র খুলে দেখি
একগুচ্ছ মনস্তাপ রেখেছে সাজিয়ে
করস্পুটে পারেনি কৃতাঞ্জলি, ভরা সে দীর্ঘশ্বাস শুধু।
তোমায় দেখেছিলাম কোন এক শ্রাবণের সকালে যখন আমি বসেছিলাম জানলার পাশে আমার চোখ ছিল পুকুরেসম্পূর্ণ
যদি আমরা সবাই বেঁচে থাকতাম তাহলে কী হত? তাহলে কি এত দুঃখের কবিতা লেখা হতসম্পূর্ণ
মৃত্যুর পরে আমিও তোমায় ভুলে যাব তুমিও আমায় ভুলে যাবে। আমি কোনো কাব্যের কথা বলছিসম্পূর্ণ
মৃত্যু আঁকার পর ছবিটা পূর্ণ হয়ে গেলো
তার গন্তব্য আঁকা হলো না আর—
সমস্ত ক্লান্তি নিয়ে মৃত্যু—
তারপর হয়ে গেলো আমার…।
সম্পূর্ণ
এ চিঠি তোমাকে লিখছি বাবা, আশা করি আমাকে চিনতে তোমার অসুবিধে হবার কথা নয়, আমিসম্পূর্ণ