সলিদাই দিসফ্রুতাদ
স্মৃতিতে কেবল গোলাপ মুচড়ানো হাতের নগ্নতা। হয়তো বলে কিছু নাই, সত্যি সত্যি ভাবছি, আকাশ বেলাজ হয়ে পড়ে আছে পায়ের কাছে, আলস্যে ভাগাতে পারছি না, হে জন্মপরাগ, এসো, ভাগিয়ে নাও সমস্ত ফুলকার মেজাজ ও রাগ।সম্পূর্ণ
একটা জেড প্লান্টের কাছে হামনমি
যখন চাঁদ ওঠে; একশোটা মুখ হা করে তাকায়ে থাকে আকাশে; বাদামের রং মুখস্ত করতে চাওয়া মাথার ভিতর লোরকাকে নিয়ে স্বগতোক্তি থাকার সম্ভাবনাকে খালাস করে দেয়া কি যায়? বলো, তোমার চুলের মধ্যপথে কতো রাতে… সম্পূর্ণ
ওরা ঝরে যাবে জেনে ছিঁড়ে নিয়েছিলে?
আসো- আমরা তৈরি করি নিজেদের ব্যাক্তিগত কঙ্কাল। ফুলের সৌরভ আর আকার দিয়ে। গোলাপ নাকি ব্রেইলি রোডে ফোটা অসংখ্য রজনীগন্ধা? খোঁপাতে কোনটার ফিরে আসা কঙ্কালে প্রাণরূপ অনুভব দিবে? চলো, সমস্ত গোলাপের দোকান পুড়িয়ে ফেলি; আগুনেও দগ্ধ হয় যেমন হয় প্রেমে, পদ্মে এবং গন্ধের মহিমায়। আমাকে পুষ্পবিষে মারা হোক। অশ্রুপাতে আর চোখের শিরাবিন্যাসে সবুজ উদ্ভিদ বিস্তারিতভাবে প্রভাব ফেলছে। আকাশের পথগুলো সব রাখালের বাশির সুরের কাছে চূর্ণিত করছে অস্তিত্ব। আমি এখনও ভাবছি, পৃথিবী ধ্বংসের ঠিক কয়দিন পর আমি খোদার কাছে চেয়ে বসবো তোমাকে। সম্পূর্ণ
স্ববিরোধীতা
মন্দাক্রান্তা বিষাদগম্ভীর মেঘ থেকে বৃষ্টির মতো সোজা আমার বুকবরারবর নেমে আসে তোমার এলহাম। আমি যেনসম্পূর্ণ
গাঙে মিশেল ফুকো
বৃষ্টিতে ভিজছে মিশেল ফুকো— অনাবিল সবুজ ঘাসে বিষণ্ণ গরুর নাফা। দূরে— ফুলের যৌনতা চুষে দিশেহারাসম্পূর্ণ
ফজরের আজান
ঘুম ভাঙার পর দেখি ক্যালেন্ডারের উপদৃশ্য থেকে উড়ে গেছে শালিক — বারান্দায় একা ভিজে যাচ্ছেসম্পূর্ণ
ক্ষুধা নিয়ে দীর্ঘপথ হাঁটা যায়না
তবুও এইসব সবুজ, ফুল ও ফল, কিছুটা নিনাদ আর অনেকটা রক্ত পেরিয়ে আমি পৌঁছে গেছিসম্পূর্ণ