কবিতাবিষয়কাব্যগ্রন্থ
মুখ ও মুখোশঅন্যান্য জীবনমুখী
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
মেঘের ছায়াবিরহ
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
রাক্ষসফুলজীবনমুখী রূপক
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
দু’ চারটে সংলাপবিরহ
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
ময়ূরের ফুল
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
ল্যুনেটিক ঘুড়ি
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
পুড়ানিয়া প্রয়োজন
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
হে বঙ্গনেতা, এসো আবার
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
মেঘকাব্য সিরিজ -১ (গুচ্ছ কবিতা)
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
মেঘকাব্য সিরিজ-২ (গুচ্ছ কবিতা)
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
চিরকুটের আখ্যান
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
কে তুমি?!
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান
অন্ধকারনামা এবং অন্যান্য
Added by: জুনায়েদ বি. রাহমান

অন্ধকার যতো ঘন গাঢ় হয় চেনা চেনা মুখ থেকে ততো খসে খসে পড়ে মনোরম মুখোশের নির্যাস
মুখোশহীন মুখগুলো তখন বড় বিশ্রী বিশ্রী লাগে,
অচেনা অচেনা লাগেসম্পূর্ণ

দুপুররাতে শাশ্বত একটা দুঃখ আসন পেতে বসে থাকে চোখের করিডোরে
বহুমাত্রিক পঙক্তির বিহ্বল দু’চারটে সংলাপ নৈশব্দে সাঁতারকাটে অগাকান্ত মস্তকে-

বহুরাত বহুদিন আগে জলের সমুদ্র এঁকে
কে কারে রেখে গেছে মরু-উপত্যকায়?!সম্পূর্ণ

চোখ দুটো বোবাসুরে ডাকে তাই চেয়ে থাকি অপলক
চোখ দুটো উড়ায় তাই উড়ি-
প্রজাপতি
প্রজাপতি…

তোমার হাতে নাটাই, আমি সুতোয় বাঁধা ঘুড়ি।সম্পূর্ণ

সংবাদপত্রে চোখ পড়লে চোখেভাসে চেনাজানা এমন কয়েক এঁধো মুখের প্রতিবিম্ব…
….সংসারচিত্র-
নাগরিকত্বের বোজা টেনে টেনে যাঁ

হে বঙ্গনেতা, মন্দাপর্বের এই অসময়ে তুমি এসো আবার
জীবনানন্দের শালিক কিংবা বাংলার দোয়েলের বেশে
শিশ দিয়ে জাগিয়ে দাও ঘুমন্ত বাংলাকে- সম্পূর্ণ

মেঘবতীর দৃশ্যত গতরে দেখেছিলাম এক প্রশ্নবোধক বিধ্বস্ত অন্ধকারের নগরী
চন্দ্রাংশুদের মুখে মুখে কতো শুনেছি অন্ধকার অশুভ’র প্রতীক
তবুও বিধ্বস্ত অন্ধকারে আমিত্ব ডুবিয়েছি

বিধ্বংসী কৌতূহল শুভ-অশুভ পরিমাপ করে অভিন্ন মানদণ্ডে।
সম্পূর্ণ

তুমি আমার প্রেমিকা ছিলে না, ছিলে নিস্তব্ধ রাতের এক বিমুগ্ধ খোয়াব
যে খোয়াব ঘুমহীন রাত রচনার জন্য যথেষ্ট
যে খোয়াব চোখের দুয়ারে জল রচনার জন্য যথেষ্ট।

প্রিয় মেঘ,
আমি আর রাত জাগতে চাই না,
আমি আর অশ্রু চাই না।সম্পূর্ণ

হিমকাল কেটে গেলে শূন্য জারুল ডালে বাজে জেগে উঠার গান
‘শূন্যস্থান’ প্রকৃতির বড্ড অপছন্দ।
জানি- দুঃখজলে ভিজতে ভিজতে তোমার শহর থেকেও
একদিন মুছে যাবে আমার পদচিহ্ন!সম্পূর্ণ

বুকে দোজখ পোষে সাড়ে সাতটা রাক্ষসফুল দাহ করি মুখে
প্রেয়সীর ত্রিপুণ্ড্রক অবজ্ঞা করে ফিরে ফিরে যাই
সমাঙ্গ মেঘেরমঙ্গলে।

কে তুমি? অগ্নি সম্রাজ্ঞী নাকি ঈশ্বরী!
ডাকছো আমারে, এমন করুন সুরে- দক্ষিণ অয়নান্তের এই জলবিষুব রাতে-সম্পূর্ণ

অন্ধকারনামা______________   টিকাল রোদ্দুর অথবা অন্ধকার ঘনীভূত হলে তন্দ্রার ছায়া পড়ে,চোখের বর্তুলে-কেবল ধেয়ে ধেয়ে নিকটেসম্পূর্ণ