কবিতা | বিষয় | কাব্যগ্রন্থ |
---|---|---|
মেটালিক | জীবনমুখী | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
স্মৃতিপথ | জীবনমুখী | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
স্তালিনের চোখ! | জীবনমুখী | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
অনন্ত যাত্রাপথে | জীবনমুখী | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
নিষিদ্ধ চোরাগলি | জীবনমুখী | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
অজস্র মৃত্যুর বেদনায় স্তব্ধ হয়ে যায় | প্রতিবাদ | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
অশুভলগ্ন | জীবনমুখী | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
তোমার চোখ যখন নেচে উঠে | প্রেম | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
কপালে লেগেছে দুর্ভিক্ষের দাগ | জীবনমুখী | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
পুরোনু প্রেম! | বিরহ | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
শোকের সমান্তরালে | অন্যান্য | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
অবিন্যস্ত জলোচ্ছ্বাস | প্রেম | |
Added by: Ataul Hakim Arif | ||
ইন্দ্রিয় অনুভূতির চূড়ায় | প্রেম | |
Added by: Ataul Hakim Arif |
স্তালিনের চোখ!
মত্ত কণ্ঠস্বরে প্রকাশিত হতাশার গল্পগুলো
পুনঃ পুনঃ জন্ম হতে থাকে, ঠাণ্ডা বুকের কাছে
ধরা দেয় প্রাচ্যদেশ জুড়ে থাকা অন্ধকার!সম্পূর্ণ
অনন্ত যাত্রাপথে
সেমিটিক সভ্যতার আদিলগ্ন থেকে অদ্যাবধি জীবন মৃত্যুর উপাখ্যানে…
কতিপয় আত্মা ঘুরে বেড়ায় ,
কখনো কখনো নগ্নতায়, কখনোবা যান্ত্রিকস্তরের শাখা- প্রশাখায় হেঁটে হেঁটে…সম্পূর্ণ
নিষিদ্ধ চোরাগলি
নারী তুমি–
প্রকৃতির খেয়ালীরূপের অন্তর্জ্বালায় মাতম করছ,
ল্যাম্পপোষ্টের নিচেও তেমনি আলোহীন বুক
নিতান্তই সস্তা আদিমতার ছায়াতল,
কবি খুঁজে নেয় নিষিদ্ধ চোরাগলি।সম্পূর্ণ
অজস্র মৃত্যুর বেদনায় স্তব্ধ হয়ে যায়
এইবার জেগে উঠুক প্যালেস্টাইন, পবিত্র সত্ত্বার
ঝরো হাওয়ায় লণ্ডভণ্ড হোক সীমারের রাজত্ব।
শহীদের রক্ত আমাদের-ই চেতনার রঙ,
কফিনে ঢাকা ওদের মুখ উজ্জ্বল, প্রদীপ্ত পৃথিবীব মুক্তির নিরব শ্লোগান!সম্পূর্ণ
তোমার চোখ যখন নেচে উঠে
বিমূর্ত চোখের আভায় প্রকৃতির শিল্পরূপ নির্মাণ
হৃদপিণ্ডে একটি একটি করে গোলাপ ফুটেসম্পূর্ণ
কপালে লেগেছে দুর্ভিক্ষের দাগ
অনাবিত্তের গ্লানি, জীবনচর্চার ধারালো পথ
সত্ত্বার গভীরে ক্ষুধার অভিশাপ মুছে ফেলার তীব্র প্রতিক্ষা….
সম্মুখে বিশাল শকুনের মাঠ, দুঃস্বপ্নের চরাচর!সম্পূর্ণ
পুরোনু প্রেম!
হঠাৎই বুকের ভেতর জেগে উঠলো একটি মগ্নচোখা নদীর ঢেউ
সেইসাথে পুরোনু প্রেমিকার অস্পষ্ট মুখ, সাংকেতিক ভাষা!
সম্পূর্ণ
শোকের সমান্তরালে
সেদিন অজস্র বিলাপধ্বনিতে আকাশ থেকে বৃষ্টিধারার মতো ঝরে পড়লো অভিশাপ
আমাদের হাঁড় মজ্জায় লেগে গেছে কলংকের কালো তিলক।
রাজরক্তের স্রোত এক প্রবাহমান নদীর মতো ভাসতে ভাসতে
সর্বত্র-ছড়িয়ে দিয়েছিলো দীর্ঘ শোক ও দুঃখযাত্রা!সম্পূর্ণ
অবিন্যস্ত জলোচ্ছ্বাস
মনোসংগমে আঁধার কাটে
মধাহ্নেও ছিন্নভিন্ন মেঘমালায়
স্ফুরিত হয় যৌবনপোড়া অসুখ!
সম্পূর্ণ
ইন্দ্রিয় অনুভূতির চূড়ায়
বুকের সমস্ত শৃঙ্খল ছিঁড়ে গিয়ে ভীষণ অসুখে পুড়েছি
আড়মোড়া অন্ধকারে লুকিয়ে মন থেকে পাড়ি দিতাম শরীরে
সংলগ্ন পথে বাইনোকুলারের চোখের মতো আলোড়ন ছিলো
সেই চোখের গভীরে মেপে দেখেছি শুধুই তুমি, আর কেউ নেই সম্পূর্ণ