প্রবীণ অন্ধকারের ভিতর অাবিষ্কার করি প্রথম
শিশিরাক্রান্ত মাকড়শার জালের মতো আয়ুরেখা ধরে ফুটিতেছিলো আলো- আমার চোখেজুড়ে বিষণ্নতার সমারোহ
ঠেলে জাগিতেছিলে তুমি – এক অনিন্দ্য সুন্দর মায়া।
মস্তিষ্ক জুড়ে রক্তক্ষরণ অদৃশ্য ছুঁয়াতে থামিয়ে জড়ালে অপ্রতুল করতালুর রেখার যৌবনে। অধর থেকে ঝরে পড়ছে আয়ুজল; আমার রূহ ফিরেছে প্রাঞ্জল প্রবাহে আর ধ্যানী হয়েছে মুগ্ধ চুম্বনে। থুতনিতে মরেছে অন্ধ সন্যাসীর বিমুখতা ; খুন হয়েছে বহুবার দৃষ্টি।
রোদের ভিতর জড়ো হচ্ছে ঝিরঝিরে হাওয়া
কোয়াশাতে ভিজে যাচ্ছে আকাঙ্ক্ষার অসুখ
কাঠের মতো সুষ্ক হৃদয় থেকে বের হয়ে এসে যে চোখ শান্তির পয়গাম এনেছে তোমার বুকে; তাকে পাহাড় ভ্রমণে সঙ্গে নিয়ো
হাতের আঙুলে নিয়ো অন্ধকারের আগুন- তাকে দেখায়ো সুন্দরতম মিম্বরের ধ্বনিতে কিভাবে সৃজে অনন্য জীবনের রূহ।