কবিতাভয়ংকর স্বাদকোরক ও জ্যোতিষ্কদের ভিনিগার
কবিনিমাই জানা
বিষয়মৃত্যু
লিখার স্থানরুইনান , সবং
Review This Poem

জিভের তলায় রাখি ১৯ বসু পুত্রদের জড় বায়বীয় অক্ষয় যোগ , ধারক ধনুক , ভূমিকম্প শিখর উন্মত্ত দাঁত , যুদ্ধ ফেরত ঘোড়াদের গায়ের লোম , বিষাক্ত শেয়াল , গলে গলে পড়ছে নিম্নাঙ্গের মাংস ও মাংসল উচ্চ লিথিয়াম মাংসপেশী , আকন্ঠ মদঘোর তৃপ্ত নৈশ

উচ্চ লম্ফন ভৈরবী রাত্রিকালের মহাজাগতিক ভূমন্ডলে নেমে দীর্ঘ চিৎকারে দুই হাত নিয়ে নামিয়ে আনছেন এক ভয়ঙ্কর তাইতা যুগ।
সুগন্ধি জাফরান ফলের ভেতরে ঢুকে লাল অন্ধ শুক্রগ্রহ থেকে নিয়ে আসছেন অসীম ক্ষমতা সম্পন্ন লাল ক্যাথোডের দাঁত, আমি লাল বিষাক্ত কফ লুকিয়ে রাখার জন্য কাঁচের বোতল দিয়ে তৈরি অ্যাসকোরিল ডি প্লাস খাওয়ার পর ভয়ংকর কেঁপে উঠলো ঈশ্বরীর দীর্ঘমেয়াদী জিভের স্বাদকোরক ,
উল্টানো ছাল ছাড়ানো ভেড়ার মতো এই উপত্যকায় আমার মতো আর কোন রক্ত ব্যবসায়ী নেই যার গলায় জড়ানো স্কার্ফে করবী ফুলের মালা ঝুলছিল আটকে থাকা অনুচক্রিকা সমগ্রের শ্বাসকষ্ট পাঞ্চাল ঘনত্ব নিয়ে , সারারাত জ্যোতিষ্করা জীবিত থাকে যুদ্ধ নৃত্য দেখার জন্য

লোল ছড়ানো চিতা থেকে আগুনের প্রহেলিকা দীর্ঘ বাহু সুমেধ ঋষিরা ছড়িয়ে দিচ্ছেন সুমেরু পর্বতের প্রাচীন দূরত্বের বাইকালার কণা , আমাদের শৌচালয় ছিল অথচ সমুদ্র গ্রন্থির চারপাশের সংক্রমণ জড়িত এক পাখি। লাল বটবৃক্ষের অন্তরালে বসে যৌন পদার্থবিহীন বামন পুরাণ পড়ছে , ভিনিগারে ঢুকিয়ে রাখি আমার আত্মার অপ্রাকৃত অংশগুলোকে , বিধ্বস্ত চেহারা গুলোকে সুঁচ দিয়ে সেলাই করে টাঙিয়ে রাখছি দুমুখ সাপের আয়নার নিচে

সোমদত্তরা বেরিয়ে আসছে চক্রাকার জীবের আণুবীক্ষণিক সুমেধ তরঙ্গ নিয়ে, পা ঝুলিয়ে বসে আছি আমি
পৃথিবীর চক্রাকারের মতো আর কোনো কৌশিকী পাখিদের আমৃত্যু-শৈলোৎক্ষেপ প্রদাহজনিত মাংসপিণ্ড নেই , পুড়িয়ে ফিরছি শ্মশানের চক্রাকার সম্প্রদান কারখানা ও মায়ের রক্ত হাড়
গলার ভেতর থেকে বেরিয়ে এসে বধ করছে পিশাচদের নৃতত্ত্ব সরীসৃপদের , ফুলগুলোকে গর্ভকেশরের ভেতর লুকিয়ে রেখে লাল লাল মধু কৈটভ আর গলার ভেতর থেকে কিছু বীর্য নিক্ষেপকারী সাদা রঙের বদ্বীপ আবিষ্কার করলেন তীব্র ফুঁ দিয়ে , আলবার্টস কফিন

১৮ লক্ষ পরজীবী বিস্মৃত কুমায়ুনের গভীরে থাকা বরফ ঢাকা মহেশ্বরের হলাহল নৌকায় উলঙ্গ হয়ে বসে থাকেন , গাছেরা পাখনা ওয়ালা জিষ্ণু ও তুরস্ক রঙের ঋষিদের কাছে ধ্যানস্থ যৌগিক , প্রাণায়াম নির্বিকল্প সকলেই চক্রাকার মুখের ভেতরে দীর্ঘ নখ ঢুকিয়ে মাংসাশী হয়ে যাওয়ার আগে দীর্ঘ পাকস্থলীর ভেতর থেকে আকাশ গঙ্গায় নেমে যাচ্ছেন , ঈশ্বর যজ্ঞের সমাপিকা নাবিক। আমি দুই হাতে তাপসীর উত্তুঙ্গ আসবাবপত্রের টুকরো খুঁজে নিচ্ছি একাদশ মুদ্রা রাক্ষসের শৃঙ্গার ধ্বনি দিয়ে , হাঁ করো জীবাণু মৎস্যগন্ধা প্রেমিকার ব্যবচ্ছেদ শরীরটাকে গিলে খাব দ্বিপ্রাহরিক নৈশভোজনে ,

Share
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments