কবিতাগোপন আর্তনাদ ও কৃষ্ণনগরের বীভৎস অনামিকা
কবিনিমাই জানা
বিষয়প্রেম
লিখার স্থানরুইনান , সবং
3/5 - (1 vote)

হে পুলস্ত্য , আগুন রঙের একটা বীভৎস জরা দাও ঋতুরস চাপ চাপ রক্তস্বল্পতাহীন অক্ষিগোলকের অনেক নিচে ছায়ার মতো ঋতুবতী অর্ধমাসের আয়নিত তরবারি নিয়ে আমি রজস্বলা গর্ভপাতের উৎক্ষিপ্ত আগ্নেয় ছায়াগুলোকে আরো একবার গোপন অন্ধকার ছায়াদের সাথে রমন ক্লান্ত হয়ে পড়ি ,

গলার কাছে বসে থাকে শুকনো পাথরের মতো অদ্ভুত অণ্ড নিঃসৃত ব্রহ্মা, অর্ধবৃত্তাকার শরীরের মতো অশরীরী পরজীবী জাহাজ
আয়ুহীন গ্রহণ ঘুরে বেড়াই রমন নেশাখোর ক্ষত্রিয়দের মতো , ব্রাহ্মণেরা পরম মুখ থেকে বেরিয়ে আসছে এখন এক ঘোড়ার মতো আমার অধরের দিকে , জমে উঠুক ঘাম। নীল পিত্তরসের সহস্র প্রজা , সৌখিন মন্দির অদৃশ্য সনাতনের ভগন্দর
নিষ্ঠা ব্রহ্মাস্ত্র ও খাপ খোলা তরোয়ালের মতো শিরস্ত্রাণ পাখি ,
আমি সমকৌনিক উৎক্ষিপ্ত যৌন গহ্বরের এক জোনাকির বীভৎস অগ্নিপিণ্ড গলায় ঢেলে আরো একবার গর্ভবতী জ্যোৎস্নায় নেমে ঘাতক লাইসোজোম মাছগুলোকে ধারালো চতুরাশ্রমের দিকে নিয়ে যাই , বৈশ্যদের জন্ম গ্রহণ পদ্ধতি দেখি নাভিমুলের ঈশ্বর ক্রমশ কর্দমাক্ত হয়ে উঠছে , পরাবাস্তব কাঁচ রঙের যকৃত খাই

দীর্ঘ কৃষ্ণ গহ্বরের বীভৎস অগ্নিকুণ্ডে আমি , উরুচ্ছেদন করে দিলাম বেরিয়ে আসুক নস্তর্থক ঊর্বশী গর্ভবতী হাতের বীভৎস জিওল দাঁতগুলো , ধারালো করে তোলার পর প্রত্ন ঈশ্বরীদের লাল চোখ মেলে ট্রাপিজিয়ামের অদ্ভুত সূতিকাকারে ব্রহ্মার মানস পুত্র নির্ণয় করছে আগুনের অমূলদ বিভাজ্যতা , আমি আসলে কাপুরুষ ধ্বজভঙ্গ উত্তুঙ্গ শৈল মদ শিখর

Share
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments