চৈত্রের বিদায়
চৈত্র গেলো বৈশাখ এলো কালবৈশাখীর—ঝড়ে, বৃক্ষ পাবে সজীবতা শাখে পাতা ভরে—। বৈশাখ এলে বৃষ্টিধারায় শান্তিসম্পূর্ণ
চৈত্র গেলো বৈশাখ এলো কালবৈশাখীর—ঝড়ে, বৃক্ষ পাবে সজীবতা শাখে পাতা ভরে—। বৈশাখ এলে বৃষ্টিধারায় শান্তিসম্পূর্ণ
হেলেন টিকিট কাটছি ওগো ঈদে আইমু—বাড়ি, তোয়ার লাগি কিনছি চুড়ি আইমু তাড়াতাড়ি—। বাপের লাগি পায়জামাসম্পূর্ণ
বর্ষা এলে ব্যাঙে ডাকে ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর —স্বরে, ছোট্ট খোকা ভয়ে কাঁদে মায়ের আঁচল ধরে—। খোকারসম্পূর্ণ
তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে যাবো বহু—দূর, মন হারাবে রাখালিয়ার ওইনা বাঁশির—সুর। নদীর স্রোতে পাল উড়িয়ে ছুটবেসম্পূর্ণ
ঝাপসা গরম আপসা নয়ন তিরিশ দিনের—আয়ু, চৈত্র তোমার দিন ফুরালো প্রখর তাপে বায়ু—। মন বসেনাসম্পূর্ণ
নববর্ষে হোকনা শপথ থাকবো মিলে—ভবে, জরাজীর্ণ জগতটাকে গড়বো নব—সবে। ধনী-গরিব বিভেদ ভুলে রইবো একই—সাথে, বিপদকালেসম্পূর্ণ
হতাশা নয় আশার মাঝে বুক বাঁধতে’ই…..হবে, জগৎ জুড়ে তোমার কথা রবে লেখা…..তবে। ➖> ভালো-মন্দ জয়-পরাজয়সম্পূর্ণ
দেহ বন্দী খাঁচার ভেতর মন টা বন্দী নয়—- বিশ্বাস বন্দী ভালোবাসায় নাহি ভাঙ্গার ভয়—-। ➖>সম্পূর্ণ
ভাবছি আজি নিত্য কত পাচ্ছি নাহি—কূল, ভাবনা থেকে বেরোয় দেখি করছি শত ভুল—। একটু একটুসম্পূর্ণ
পরের হকে ভাগ বসিয়ে সাধু সাজি আমি— জনসংখ্যার এই সমাজে সোনার চেয়ে দামি—। মসজিদ মন্দিরসম্পূর্ণ