পানিকাটা পাখি
বিনষ্ট বুকে ঝিনুকের দংশন-ঘুমিয়ে থাকো প্রবিষ্ট প্রবাল
বিষাদের বালুঝড়ে তুমি ভীষণ হেরে গেছো পানিকাটা পাখি সম্পূর্ণ
বিনষ্ট বুকে ঝিনুকের দংশন-ঘুমিয়ে থাকো প্রবিষ্ট প্রবাল
বিষাদের বালুঝড়ে তুমি ভীষণ হেরে গেছো পানিকাটা পাখি সম্পূর্ণ
গাছের প্রেমে পাখিরা বাঁচুক—মানুষের প্রেমে মানুষ
সনাতন সারোদে নতজানু নদিরাও জানুক মানুষই ঈশ্বরসম্পূর্ণ
পায়ে পায়ে পোড়ে বিগত দুপুর—ধীরে চলো বসন্তের লালঝুটি
আমার চোখ জ্বলে—বুকের ভেতরে ধুলো ওড়েসম্পূর্ণ
আমিতো সাঁতার না জানা একটা সুনীল শৈবাল
দমকা হাওয়ায় ঢের ভয়—যদি ভেসে চলে যাই তোমার গ্রীবায়
সম্পূর্ণ
দুয়ারে প্রস্তুত গাড়ি; বেলা দ্বিপ্রহর; হেমন্তের রৌদ্র ক্রমে হতেছে প্রখর। জনশূন্য পল্লিপথে ধূলি উড়ে যায়সম্পূর্ণ
আমি যেমনটা চেয়েছি পাইনি,
দিয়েছো শুধু শূন্যতা!
প্রার্থনা!………
তোমার বেলায় পেয়ে যাও তুমি
তবু যেনো থাকে পূর্ণতা।সম্পূর্ণ
এ জনম, তুমি কি ভিখারী হতে চাও ?
ঘর দর ফুটপাত, যাযাবর ইচ্ছে সংসার সাজাও।।সম্পূর্ণ
এই স্মৃতির সেলে আমাকে ফেলে রেখে উড়ে বেড়াচ্ছো কার আকাশে, আধফোটা লাজুক গন্ধরাজের মতোন হেসে উঠে কোথায় বাজিয়ে তুলছো বেহেশতী নূরের ঘন্টা! সম্পূর্ণ
স্মৃতিতে কেবল গোলাপ মুচড়ানো হাতের নগ্নতা। হয়তো বলে কিছু নাই, সত্যি সত্যি ভাবছি, আকাশ বেলাজ হয়ে পড়ে আছে পায়ের কাছে, আলস্যে ভাগাতে পারছি না, হে জন্মপরাগ, এসো, ভাগিয়ে নাও সমস্ত ফুলকার মেজাজ ও রাগ।সম্পূর্ণ
যখন চাঁদ ওঠে; একশোটা মুখ হা করে তাকায়ে থাকে আকাশে; বাদামের রং মুখস্ত করতে চাওয়া মাথার ভিতর লোরকাকে নিয়ে স্বগতোক্তি থাকার সম্ভাবনাকে খালাস করে দেয়া কি যায়? বলো, তোমার চুলের মধ্যপথে কতো রাতে… সম্পূর্ণ