একটা জেড প্লান্টের কাছে হামনমি
যখন চাঁদ ওঠে; একশোটা মুখ হা করে তাকায়ে থাকে আকাশে; বাদামের রং মুখস্ত করতে চাওয়া মাথার ভিতর লোরকাকে নিয়ে স্বগতোক্তি থাকার সম্ভাবনাকে খালাস করে দেয়া কি যায়? বলো, তোমার চুলের মধ্যপথে কতো রাতে… সম্পূর্ণ
যখন চাঁদ ওঠে; একশোটা মুখ হা করে তাকায়ে থাকে আকাশে; বাদামের রং মুখস্ত করতে চাওয়া মাথার ভিতর লোরকাকে নিয়ে স্বগতোক্তি থাকার সম্ভাবনাকে খালাস করে দেয়া কি যায়? বলো, তোমার চুলের মধ্যপথে কতো রাতে… সম্পূর্ণ
মন্দাক্রান্তা বিষাদগম্ভীর মেঘ থেকে বৃষ্টির মতো সোজা আমার বুকবরারবর নেমে আসে তোমার এলহাম। আমি যেনসম্পূর্ণ
কলসী কাঁখে গ্রাম কিশোরী জল নাচাতো আলতা পায়
বাজিয়ে নূপুর পথ ভিজিয়ে কোন কিশোরের মন রাঙায়
কোথায় যেন হারিয়ে গেল জলের স্বাধীনতা!
চারপাশে চার পাড় ছিল আর ছিলো যে তার সবুজ ঘাস
পাড় মিশেছে জল মিশেছে কিছুই খুঁজে পাইনা আজ
কোথায় যেন হারিয়ে গেল জলের স্বাধীনতা!সম্পূর্ণ
মেলা দিন দেখা নেই,কথা নেই নসীবের মিল নেই প্রতীক্ষার শেষ নেই… নেই – এ জীবনেসম্পূর্ণ
নির্জন আঁধার রাত উদাসী মন তোমার চোখে খুঁজি তোমায় উন্মত্ত হয়ে সহস্র কবিতায় কিংবা অজস্রসম্পূর্ণ
বৃষ্টিতে ভিজছে মিশেল ফুকো— অনাবিল সবুজ ঘাসে বিষণ্ণ গরুর নাফা। দূরে— ফুলের যৌনতা চুষে দিশেহারাসম্পূর্ণ
তোর শরীর কবে আড়ষ্ট হবে হৈমন্তী জ্বরে ? তোর উষ্ণ শ্বাসটাআলোকলতার মত আলিঙ্গন করে আমাকেসম্পূর্ণ
চাকরিটা শেষমেশ গেছে,তবু ক্লান্তহীন আমি অবশেষে।রোজ বুক ভরা হতাশা,মন ময়ার টান,আর ভালোবাসা,এসব নিয়েই ছুটে চলেছি,দিগবিদিক,যেনোসম্পূর্ণ
দড়ি ঝুলে আছে সিলিঙে;দেহ এগিয়ে যাচ্ছে– স্বপ্নসুউচ্চ দালানের ছাদ ছুঁয়েনেমে গ্যাছে চিরমুক্তির পথয্যানো, ইশারায় ডাকছেসম্পূর্ণ
আমার ব্যক্তিগত কোন দুঃখ নেই।আছে শুধু -কিছু বিষন্ন বিকেল, একাকী হাঁটা। কিছু মন খারাপী সন্ধ্যা;সম্পূর্ণ