সিদ্ধি, জবাকুসুম সংকাশ
সিদ্ধি, জবাকুসুম সংকাশ মাথার পিছনে ফেটে পড়ে দপ করে জ্বলে পূর্বাকাশ (…?) মাথায় রক্ত চড়েসম্পূর্ণ
সিদ্ধি, জবাকুসুম সংকাশ মাথার পিছনে ফেটে পড়ে দপ করে জ্বলে পূর্বাকাশ (…?) মাথায় রক্ত চড়েসম্পূর্ণ
সমুদ্র? না প্রাচীন ময়াল? পৃথিবী বেষ্টন করে শুয়ে আছে। তার খোলা মুখের বিবরে অন্ধকার। জলেরসম্পূর্ণ
আমরণ কেবলই বিপন্ন হয়ে চলেতারপর যে বিপদ আসেজানিহৃদয়ঙ্গম করার জিনিস;এর চেয়ে বেশি কিছু নয়।বালুচরে নদীটিরসম্পূর্ণ
হিংসার উপরে কালো ঘাস নীচে হাড়, মাটি জমা খুলি কারোর জানার কথা নয় সম্পূর্ণ
কোনো দিন নগরীর শীতের প্রথম কুয়াশায়কোনো দিন হেমন্তের শালিখের রঙে ম্লান মাঠের বিকেলেহয়তো বা চৈত্রেরসম্পূর্ণ
এক তোমার নিকট থেকে সর্বদাই বিদায়ের কথা ছিলোসব চেয়ে আগে; জানি আমি।সে-দিনও তোমার সাথে মুখ-চেনাসম্পূর্ণ
সূর্য, মাছরাঙা, আমিউত্তীর্ণ হয়েছে পাখী মদী সূর্যের অন্ধ আবেগেরদু’মুহূর্তে আনন্দের পরীক্ষার বুঝি।নিভে গেছে;- আমি কেনসম্পূর্ণ
এইখানে মাইল-মাইল ঘাস ও শালিখ রৌদ্র ছাড়া কিছু নেই।সূর্যালোকিত হ’য়ে শরীর ফসল ভালোবাসিআমারি ফসল সব-সম্পূর্ণ
সূর্যের আলো মেটায় খোরাক কার;সেই কথা বুঝা ভারঅনাদি যুগের অ্যামিবার থেকে আজিকে ওদের প্রাণগড়িয়া উঠিলসম্পূর্ণ
হয়তো সূর্যের দোষে আমাদের রক্ত আর ততখানি অগ্নিবর্ণ নয়।নিমের পাতার মতো নুয়ে গেছে হাত আরসম্পূর্ণ
শেষ তো নির্জীব কাঠগোলাপ;মাঠে পড়ে থাকা পাখির পালক-চন্দ্রমল্লিকায় অবনত ভ্রমর কম্পমানমঞ্জুরি তীব্র শীত চারু,জমে যাওয়াসম্পূর্ণ
সমুদ্রে পা ডুবিয়ে ছপছপ যে-ধীবর হাঁটে মাথার টোকাটি উল্টে ধ’রে যে পায় টুপটাপ উল্কা।সম্পূর্ণ
সমুদ্র তো বুড়ো হয়েছেন পিঠের ওপরে কতো ভারী দ্বীপ ও পাহাড় অভিযাত্রী, তোমার নৌকাইসম্পূর্ণ