সুন্দরের অপেক্ষায়
লাখো গুজব, মুন্ডু রাবণের বহুধা বিস্তৃত হয়ে বিপরীত বাতাসের দিকে তীব্র বেগে ধায়, একে মহিলা,সম্পূর্ণ
লাখো গুজব, মুন্ডু রাবণের বহুধা বিস্তৃত হয়ে বিপরীত বাতাসের দিকে তীব্র বেগে ধায়, একে মহিলা,সম্পূর্ণ
সারারাত স্বপ্ন দেখি, সারাদিন স্বপ্ন দেখি যে-রকম আকাশ পৃথিবী দ্যাখে, পৃথিবী আকাশ, একবার অন্ধকারে, একবারসম্পূর্ণ
সুহার্তো পাহাড়ের কাছে হারিয়ে যেতে চায়
শুধু একটি জন্ম এঁকেই বাঁচা যেত!
সুহার্তো ভাবে…
তখনই বিবর্ণ সময় খুন করে ফেলে একটি রক্তাক্ত শরীর।সম্পূর্ণ
একবার মঞ্জুরী তার নকশী রুমালে লিখেছিলঃ ‘ভুলনা আমায়।’ তারপর
সব ভুলে– সব পথ ভুলে– তলিয়ে গিয়েছিল কোনও এক শ্যামাঙ্গের বুকের ভেতর।সম্পূর্ণ
কুয়াশাজড়ানো সকাল হাতের নাগালে,
জানালার কাঁচে তুষার জমে পুরু হয়ে।
আঙ্গুলের ডগা দিয়ে অতীত আঁকি কাঁচে।সম্পূর্ণ
তুমি পৌষের থলে থেকে-
এক চিমটি মিঠা রোদ এনে দাও আমায়,
আমি রোদ খেয়ে বেঁচে থাকব।
ভালোবাসা না দাও-
একবিন্দু শিশির কণা এনে দাও,
আমি কুয়াশা খেয়ে বেঁচে থাকব।
ভালোবাসা না দাও- ম্যানগ্রোভ থেকে
একটুকরো মড়া সবুজ এনে দাও,
আমি সবুজ খেয়ে বেঁচে থাকব।
দাও অন্তত কিছু একটা দাও আমায়,
যা খেলে তোমায় ভুলে থাকব।সম্পূর্ণ
ব্যাস্ত শহরের মাঝে ব্যাস্ত আমি,
ক্লান্ত দেহের ক্লান্ত মনে থাকি।
সারাদিনের কঠোর রোদের তাপে,
বৃষ্টি মাঝেও আয়ের জন্য যাই ভিজে।
ছোট্ট একটা সংসার আমার গড়ি,
তাদের প্রয়োজনে আমি পুড়ি।
শীতের সকালে ঠাণ্ডা হাওয়ায়,
কুয়াশাচ্ছন্ন আঁধার মাঝের রাস্তায়।
শিশির ভেজা কনকনে শীতের মাঝে,
পথ চলি ধরে কাজের গন্তব্যে।সম্পূর্ণ
আমি শান্তশিষ্ট নম্র যদি তুমি হও পুষ্প আমি সূর্য ঝলক যদি পাই তোমার স্পর্শ, আমিসম্পূর্ণ
কী চাও তুমি? খোঁপায় ফুল গেঁথে দিবো, না শীতের দিনে গায়ে চাদর জড়িয়ে দিবো? কুয়াশারসম্পূর্ণ
সন্ধ্যা কাটে কুজন বনে, আসন্ন রাত তার আবেশে। মৌমাছির উত্তপ্ত ফসল গলায় ঢেলে দিই, গন্ধহীনসম্পূর্ণ
যদি নির্বাসন দাও, আমি ওষ্ঠে অঙ্গুরি ছোঁয়াবো আমি বিষপান করে মরে যাবো! বিষন্ন আলোয় এইসম্পূর্ণ