পেট্রল আর আগুনের কবিতা
এক শালার সঙ্গে দেখা হল সে কাশছে তাকে বললাম—গুরু, চলবে? সে বললে—না লাস্ট টিপ মারিয়েসম্পূর্ণ
এক শালার সঙ্গে দেখা হল সে কাশছে তাকে বললাম—গুরু, চলবে? সে বললে—না লাস্ট টিপ মারিয়েসম্পূর্ণ
আজকে যেসব শব্দ দিয়ে এলোপাতাড়ি আমাকে আঘাত করেছো,
আমি সেসব শব্দ কয়েকটি টুকরো কাগজে লাল নীল কালিতে লিখে-
একটি টিনের বয়ামে পুরে তোমাদের বাগানে পুঁতে দিয়ে এসেছি।
একদিন, কোনো একদিন হুট করেই তোমাদের কোদালের আঘাতে
ঐ বয়াম ভেঙে যাবে, তোমাদেরই ঘামে ভিজে যাবে ঐসব শব্দগুলো।সম্পূর্ণ
আগুনের অক্ষর ,,,,,, আহমেত ওর কথা মনে হলে সামান্য’ই বাঁচতে ইচ্ছে ক’রে __ রঙ উঠেসম্পূর্ণ
জীব প্রেমের তেজ যার মনেতে অল্প অল্প জ্বলে, সেজন সফল মানব কূলে এই না ধরারসম্পূর্ণ
অসম্ভব ক্ষুধা ও তৃষ্ণা ছিলো,সামনে যা পেলো খেলো,যেন মন্বন্তরে কেটে যাওয়া রজতজয়ন্তী শেষেএসেছে সে, সবকিছুসম্পূর্ণ
সুতনু, আমি আর পারছি না তোমার যে চোখ দুটো আমাকে দ্রোহের শক্তি যোগাত,তা অমন ঘোলাটে,সম্পূর্ণ
চালের বাজারে আগুন লেগেছে, তেলের বাজার চেপে ধরেছে টুটি, ব্যবসায়ীদের জিম্মায় আজ আমরা খাচ্ছি লুটোপুটি।সম্পূর্ণ
শেষতক অনুজ্জ্বল পার্শ চরিত্রে পুরোদস্তুর অভিনয় শুরু করেএই নগরের কোলাহল শূন্য স্নিগ্ধ সকাল। ছিন্নমূল মানুষেরসম্পূর্ণ