একটি নতুন পৃথিবীর প্রত্যাশা
শান্ত রাতে—দেউলিয়াপনা জাগে অশান্ত হৃদয়ে,ফ্রেমেবাঁধা ছবি জড়িয়ে ঘুম হয় নিবিড় হৃদয়ে। পৃথিবীর বিপরীতে হেঁটে আজসম্পূর্ণ
শান্ত রাতে—দেউলিয়াপনা জাগে অশান্ত হৃদয়ে,ফ্রেমেবাঁধা ছবি জড়িয়ে ঘুম হয় নিবিড় হৃদয়ে। পৃথিবীর বিপরীতে হেঁটে আজসম্পূর্ণ
পেন্সিলের সূঁচালো অগ্রভাগ দিয়েখুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মেরে ফেলা হয়েছেপাপবোধের হতাশায় জর্জরিত এক কলুষিত সত্তাকে। আঘাতে আঘাতেসম্পূর্ণ
আমার প্রাক্তন প্রিয়তমা ছিলোকবিতার ওষ্ঠগত শিপ্লী,আবৃতি করত সে কবিতা সুললিত কন্ঠে!আর আমি কবিতার একচ্ছত্র সাধক,ছন্দজ্ঞানহীনসম্পূর্ণ
হোমো সেপিয়েন্স আজ বিতর্ক-বিশৃঙ্খলায়মত্ত হয়ে ভুলেছে মনুষ্যত্ব।তাইতো স্বার্থ স্বীদ্ধির মতবাদেদিচ্ছে ঢেলে একেকজনে‘হেইট স্পিচ’ এর বক্তব্য!সম্পূর্ণ
আজ আমি কলম-কালি নিয়েগৃঢ় হয়ে বসে পড়লাম একটা গল্পের কাহিনীগুলোকে‘কবিতা’ নামক সৃষ্টিকর্মে ঠাঁই দেয়ার প্রয়াসে,একসম্পূর্ণ
উঠেছিলাম সেদিন রেলেচেপেছিলাম আমারই সিটেযাবো বলে আখাউড়া জং এ্যা!বসেছিলাম জানালার পাশেহা করে তাকিয়ে উদাস দুপুরসম্পূর্ণ
ও সিনিয়র আপু!আপনার প্রেমে প্রতিনিয়ত দিচ্ছি হাবুডুবু।ভার্সিটিতে প্রথম থেকেরঙিন লাগা দিনগুলোতেভেসে চলেছি আপনার প্রেম সমুদ্দুরে।ভার্সিটিরসম্পূর্ণ
আমি মধ্যবিত্তের বাস্তুভিটায় জন্মেছি আজন্ম সলজ্জ মধ্যবিত্ত হয়েজগতের যাবতীয় উচ্চাকাঙ্খা নিয়ে।মাতৃগর্ভের নিরাপত্তা বিঁধে যখনই এসেছিএইসম্পূর্ণ
আমি না হয় মধ্যরাতের কবি হইরাতজাগার তীব্র মনস্তাত্তিক সুখেমানবজীবনের গল্প লিখিদু’দন্ড কবিতার পাল্লায় নিয়ে!মানবজীবন-গল্প,মধ্যরাত-কবিত্বসব যেনসম্পূর্ণ
চলো দু’জনে হারিয়ে যাই বৃষ্টিমুখর কোনো সন্ধ্যায়,হাতে হাত ধরে দূরে বহুদূরেবৃষ্টির বিলাসী গান শুনেগায়ে মেখেসম্পূর্ণ
আমি বৃত্তের মাঝে বিন্দু হয়ে হারিয়ে যাইআমি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাই বৃত্তের পরিধির তরে।কোনো চিহ্ন,কোনো বিন্দু,কোনোসম্পূর্ণ
নিস্তব্ধতা;দীর্ঘশ্বাসেরও শব্দ নেই, গাল বেয়ে পড়া দুর্বোধ্য দু’ফোটা অশ্রুরনির্ঝরতার শব্দ নেই, নিস্তব্ধতার কান্না!হৃদয়ের গহীন হতেসম্পূর্ণ