সেমি-ডাবল-লাইফ
সে আর আসতেছে না। পুনরায় ফেরার বাসনায় কতদিন কতবার দেহ রেখে প্রাণ নিয়ে চলে গিয়েসম্পূর্ণ
মারজুক রাসেল, একজন বাংলাদেশী কবি, যার জন্ম ১৯৭৩ সালের ১৫ আগস্ট, গোপালগঞ্জে। তিনি একই সাথে একজন গীতিকার, মডেল এবং অভিনেতা। তার শিল্পী জীবন শুরু কবিতা ও গানের গীত রচনার মধ্য দিয়ে। মারজুক রাসেলের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘শান্টিং ছাড়া সংযোগ নিষিদ্ধ’ প্রকাশিত হয় ২০০০ সালে এবং উনার পরবর্তী কাব্যগ্রন্থ, ‘চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো’, ‘বাঈজি বাড়ি রোড’, ‘ছোট্ট কোথায় টেনিস বল’ ধারাবাহিক ভাবে ২০০১, ২০০২ এবং ২০০৫ সালে প্রকাশিত হয়। এবং তিনি ২০২০ সালে ‘দেহবণ্টনবিষয়ক দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর’ নামে একটি নির্বাচিত কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ করেন।
কবিতা | বিষয় | কাব্যগ্রন্থ |
---|---|---|
সেমি-ডাবল-লাইফ | আশা বিরহ | |
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
বালিশ নিক্ষেপ | বিরহ | |
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
খরগোশ, সহনশীল উচ্চতা থেকে | রূপক | |
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
আব্বা মইরা ভূত, মা পেত্নী হয়ে আছে | স্বাধীনতা | |
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
বিনয় মজুমদার | চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো | |
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
কয়েকটা ফাৎরা কবিতা | প্রেম | চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো |
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
মাফলারমর্ম | চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো | |
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
অনাধ্যাত্মিকতা | চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো | |
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
অল্টারনেটিভ | ||
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
কবিতা, ননঅ্যাকাডেমিক | ||
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
পানি-সংকট | ||
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
চিতাইপিঠা | ||
Added by: KABIR HUMAYUN | ||
মারজুক শা’র মাজার | দেহবণ্টনবিষয়ক দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর | |
Added by: KABIR HUMAYUN |
সে আর আসতেছে না। পুনরায় ফেরার বাসনায় কতদিন কতবার দেহ রেখে প্রাণ নিয়ে চলে গিয়েসম্পূর্ণ
তোমার মাইয়া তোমার কাছ থিকা আমার চোখ কাইড়া নিয়া যারে যারে দেখাইতেছে, তারে তারে আমিসম্পূর্ণ
তোমাদের পছন্দের শয়ন শিখতে একদিন লাগে মাত্র; দেড় ঘণ্টার তিনটি ইংরেজি সিনেমা আর আয়না দেখতেসম্পূর্ণ
জয় স্বাধীনতার জয় –স্বাধীনতা নিয়ে এখনো পক্ষ-বিপক্ষ,তর্ক-বিতর্ক,মিছিল-মিটিং,সভা- সমাবেশ,হাতা-হাতি, মারামারি,খুনোখুনি, থানা-পুলিশ,জেল-হাজত ,সাজা মওকুফ,কুচকাওয়াজ,সমরাস্ত্র প্রদর্শনী,পার্টি-মদ্যপান,দেশাত্মবোধক গান, ঘোষক-সম্পূর্ণ
আমাদের গ্রামে ওই ধরনের ঘাস দেখে ভালো লেগেছিল- অংক পরীক্ষায় নিজের বয়েস পাওয়ার হেডস্যার যেইসম্পূর্ণ
স্বপ্ন দরোজা তাকিয়ে থাকে ঘড়িটির দিকে- এমন তাকায় সে আমাদের শিখে। প্রেম আলোতে তাকাও। —সম্পূর্ণ
দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন জরুরির- দেহ গিয়েছিলো পাশ্ববর্তী অধ্যায়ের পর- পৃষ্ঠাসংখ্যা লিখে রাখো চৌষট্টি প্রহারে- তারপর শবসম্পূর্ণ
জল ও হাওয়া, যথাঃ ভেজায়, ঠিক আছে- শুকোয়, ভালকথা; ধ্বংস মন্দ তদারক- আম, উৎসব যা-ইসম্পূর্ণ
তোমার দেখা পাচ্ছি না; তোমার দেড়-তলা বাড়িটাকে দেখতেছি। বাদামি পর্দা-উড়া-হালকা-খোলা জানলা দিয়ে যত ভেতরে দেখাসম্পূর্ণ
আমার গ্রাম। শারলেভিল থেকে প্যারিসে, কলকাতায়, ঢাকায় –লিখতে লিখতে আসি কাটতে-কাটতে যাই –লেখা-কাটার মাঝখানে জ্ঞানসম্পূর্ণ