কার হাতে তুমি ধর্ষিতা?
কার হাতে তুমি ধর্ষিতা?
জননী বাংলাদেশ?
ওরা তোমার ক্রোড়েই বেড়েছে
হেসে খেলে।
মুখে মুখোশ, দেহে নিপুণ ছদ্মবেশ,
ধর্ষকামীরা দল বাঁধে একা পেলে।
কার হাতে তুমি ধর্ষিতা?
জননী বাংলাদেশ?
ওরা তোমার ক্রোড়েই বেড়েছে
হেসে খেলে।
মুখে মুখোশ, দেহে নিপুণ ছদ্মবেশ,
ধর্ষকামীরা দল বাঁধে একা পেলে।
রবি ও শশী
দিগন্ত জুড়ে রক্তপাতে
ডুবলো রবি সন্ধ্যাবেলা
দেখছে সে মেঘের সাথে
চাঁদের লুকোচুরি খেলা
মন মেতেছে আজ কোন নেশায়,
সব ধুয়ে মুছে এঁকেছি ছবি তাঁর ,
মন সঁপেছি এক সৃজনী পেশায় ,
শহরে আমি এক নতুন পেইন্টার
কাল সবকিছু পরিপাটি হবে,
আজ থাক না হয় এলোমেলো,
রজনীগন্ধা ফোটাবে সে টবে,
সাঁঝবাতি জ্বালবে কথা দিয়ে গেলো
👁️🗨️ পাথর চোখ
ধর্ম, বর্ণ, জাত, ধন বৈষম্যে ভরা,
সাঙ্গ করো এ অন্যায্য আয়োজন,
আমাকে নিষ্কৃতি দাও বসুন্ধরা,
বন্ধ করো তোমার দ্বিমুখী আচরণ
পাহাড় চূড়ায় প্রবাল রঙা সূর্য,
শরতের ঘুঘুডাকা নিবিড় দুপুর,
শীতল বনে ঝর্ণা জলের প্রাচুর্য,
আবহমান অরণ্যানীর এ দস্তুর
প্রভু কোথা হতে আনো এতো জল?
উজান নদীকে টানো ভাটির দিকে,
সবুজ পাতায় শিশির টলমল,
ছোট্ট পাখি ডানায় উড়তে শিখে!
ওই দেখো ফের চোখদুটো কী উদাসীন,
ভালোবাসার জেতাবাজি কখনো কেউ হারে,
ঋতু বদলায় ছোট হয়ে আসে দিন,
ভুলে গেছো বুঝি, কবিদেরও বয়স বাড়ে
এসো সংহত হই, আর নয় পরাজয়,
এই অহেতুক ভয় কেটে যাবে নিশ্চয়ই।
শুরু হোক তবে এবার শোধবােধ,
ভয় নয় আর গড়বো প্রতিরোধ
সম্পূর্ণ
মেঘেরা উড়ে গেছে ঠিকানা নিয়ে,
তোমাকে সাথে নিয়ে ভিজতে চায়,
নিবেদন করেছে ইনিয়ে বিনিয়ে,
এখনো গা গুলায় জল কাদায়?