পক্ষী-মানুষ
বাতাসের আহ্বানে সাড়া দিতে পাখির ডানার মতো মেলে দিলাম দু’হাত। আমাকে উড়ে যেতে দেখে রূপকথারসম্পূর্ণ
প্রণয়ী রাত খোঁজে ঐশ্বরিক প্রেম
আমার দেহ মনে জাগে অনন্ত প্রেমতৃষ্ণা।
হাজার বছরের রজনী আমার আরাধ্য পবিত্র প্রেম।
হৃদমহলে শুয়ে আছে বিবি শাহীজান।
প্রণয়ী রাত খোঁজে ঐশ্বরিক প্রেম। সম্পূর্ণ
ফোকাসিং অন লাইফ
সমাজটাকে সাজাও সবে কাঁধ মিলিয়ে কাঁধে
থাকলে সবে মিলে মিশে পড়বো না শয়তানের ফাঁদে।
মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্টজীব এ কথা মনে রাখবো।
ভুল শোধরে দিতে সবে মিলে মিশে থাকবো।সম্পূর্ণ
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা সবার নেতা সকলে তার গান গায়।
স্বপ্ন ছিলো পদ্মাসেতু, এখন তা দেখা যায়।
খর্ব না হোক গর্ব মোদের এটাই করি আশা
অতি দর্পে হত লঙ্কা তাই চাই না হোক সর্বনাশা
হার মানি না আমরা তো একাত্তর প্রমান তার,
পদ্মাসেতু বানিয়ে প্রমান দিলেন আরেকবার।
সিন্ধু বিজয়, বাংলা বিজয় হয়নি চোখে দেখা
সেই দুই ইতিহাস তাই আমার দ্বারা হয়নিতো লেখা।
না জানি আরও কতো শেখার আছে বাকি।
দেখে, শিখে লিখবো ভালো সেই আশাতে থাকি।সম্পূর্ণ
আমাকে তোমরা ডাকোনি, তবু এসেছি …
আমাকে তোমরা ডাকোনি, তবু এসেছি। তোমাদের দুখে কেঁদেছি, সুখে হেসেছি। আমার আসাতে কেনো তোমাদের এতোসম্পূর্ণ
রহস্য রজনী
তেরোটা বছর যাই না ঘুমের নগর।
নৈঋত কোণের ঐ মহা-আকাশ ছুঁতে চায় অগ্নীপাহাড়।
ভয় করে তাড়া, মনে শিহরণ!
তবু হারাই না সাহস।
ভয় জয় করে কৌতুহলীমন নামে রহস্য রজনীর সন্ধ্যানে।সম্পূর্ণ
আর কতো কান্দাবি দয়াল
মন কোকিলা কান্দেরে এই মনেরি বনে
এক ফোটা সুখ নাই রে আমার এ মনে।
ফাগুনো যে যায় রে বৃথা বুঝাই কেমনে
দয়াল বুঝাই কেমনে?
ও … দয়াল বুঝাই কেমনে?সম্পূর্ণ
একের সাথে শুন্যের বিয়ে
শুন্যকে এক বিয়ে করে
হয়ে গেছে দশ,
বিশ্বমাঝে বাড়লো তাদের
নাম খ্যাতি যশ।সম্পূর্ণ
শব্দ কাঁদে কবিতা হয়ে
হে মা… নু… ষ !
তোমরা পথ ভ্রষ্ট হয়ো না,
হারাইয়ো না মানবতা।
ভুলে যাচ্ছো- তোমরাই সৃষ্টির সেরা জীব।
নিজেরাই নিজেদের নিয়ে যাচ্ছো অন্তিম ধ্বংসের পথে।
ভাইয়ে ভাইয়ে করছো সংঘাত।
কোমল শব্দগুলো আজ
নাগরীক যান্ত্রিকতার পদাঘাতে পিষ্ট।সম্পূর্ণ
জেগে থাকো ঘুমপাখি
মরণের জমজ ভাই এলেই শরীরে অনুভূত হয় চরম বেত্রাঘাত।
এ যাতনা আমার বাইশ ফাগুনের সঙ্গী।
জেগে থাকো ঘুমপাখি,
তুমি জুড়ে বসলেই আমার বিপদ।
আমাকে সইতে হয় অসহ্য যন্ত্রণা!সম্পূর্ণ
সম্পাদকের কাছে খোলা চিঠি
দিনে করে বস্ত্র দান
হরণ করে রাতে,
সমাজের দায়-ভার
দেবো কার হাতে?সম্পূর্ণ