একজন মঞ্জু মিঞা
চাকরিটা শেষমেশ গেছে,তবু ক্লান্তহীন আমি অবশেষে।রোজ বুক ভরা হতাশা,মন ময়ার টান,আর ভালোবাসা,এসব নিয়েই ছুটে চলেছি,দিগবিদিক,যেনোসম্পূর্ণ
চাকরিটা শেষমেশ গেছে,তবু ক্লান্তহীন আমি অবশেষে।রোজ বুক ভরা হতাশা,মন ময়ার টান,আর ভালোবাসা,এসব নিয়েই ছুটে চলেছি,দিগবিদিক,যেনোসম্পূর্ণ
দড়ি ঝুলে আছে সিলিঙে;দেহ এগিয়ে যাচ্ছে– স্বপ্নসুউচ্চ দালানের ছাদ ছুঁয়েনেমে গ্যাছে চিরমুক্তির পথয্যানো, ইশারায় ডাকছেসম্পূর্ণ
আমার ব্যক্তিগত কোন দুঃখ নেই।আছে শুধু -কিছু বিষন্ন বিকেল, একাকী হাঁটা। কিছু মন খারাপী সন্ধ্যা;সম্পূর্ণ
নুনে শরীর জ্বলসে যাচ্ছে,অবধারিত অশ্রু,ঝড়ার প্রতীক্ষা করছে,কী যেন এক অশরীরী শক্তি,কান্না আটকে দিচ্ছে।না,নুন ঝরানো যাবেসম্পূর্ণ
প্রিয়তমা অধরা,তোমার ধূসর গোলাপি দু-ঠোঁট,সুরা রঙা,মাতাল করা!তোমায় আজ করবো নেশা,করবো যত রঙ তামাশা,মাতাল হবো,খেলবো গোল্লাচোট!সম্পূর্ণ
পারতাম যদি!দক্ষিণা বাতাস হতাম। উড়িয়ে চুলে তসবিহ গুণতাম। প্রেম, প্রেম, প্রেম এবঙ প্রেমের। পারতাম যদি!মেঘ-বৃষ্টি-জলসম্পূর্ণ
দু চার লাইনের কথিকায়আমায় প্রকাশ করা দায়!ক্ষোভ,ক্রোধ,বিষাদের যন্ত্রনায়,রোজ আমি হামাগুড়ি খায়! ছেটে পুটে খাচ্ছে ত্যাক্ততা,গ্রাসসম্পূর্ণ
হে কবি, একাকীত্বে ডুবে আছে আমাদের রাত।সুখরোবার-ছুটিবারচাঁদের আলো গিলে নিচ্ছে অন্ধকারআসুন আমরা পানে উদ্বত হই;মেতেসম্পূর্ণ
১. তুমি চলে যাচ্ছো-বুকের প’রে হেঁটে যাচ্ছোপায়ের নুপুরে আটকে নিয়ে আমার চোখ। তুমি চলে যাচ্ছো-হেঁটেসম্পূর্ণ
তু মি হী ন এক বিকেলে-নীড়ে ফেরা পাখিগুলো ঝুলে পড়েছে আকাশে,মেঘগুলো এলোমেলো হাঁটছে;আঁধারের খোলস গিলেসম্পূর্ণ
সে এক প্রেমের নিবন্ধন,প্রিয়তমা বলেই,স্মৃতি চেতন,ঘাতক হতে চাওয়া মন,একা আত্মহত্যা চাই না জীবন!আলিঙ্গন করে জোৎস্নাসম্পূর্ণ