হিমবাহে উষ্ণ মদিরা ০১
অনন্ত বর্ষা তাঁর স্থির দুচোখ বেয়ে, —ক্লিভেজের বাঁধ ভেঙে আসে -ধেয়ে- পৃথ্বীর গায়ে। পুড়িয়ে পতঙ্গেরসম্পূর্ণ
তোমাকে কল্পনা করার আগে
তোমাকে কল্পনা করার আগে কখনো দেখিনি, —দুই চোখও এমন অবিস্মৃত হতে পারে। অজানা অালোর শহরেরসম্পূর্ণ
গুম-ঘুমের গপ্পো
শুঁয়োপোকা সব গুমকাতুরে, টাটকা মেখে ফরমালিন,প্রজাপতি সব নিঁখোজ হলো, আজ নিয়ে মোট আঠাশদিন।নেতারাও সব ঘুমকাতুরে,সম্পূর্ণ
এই তো যথেষ্ট
আমি চাই না আর কিছুই আপাতত-শুষ্ক হৃদয়ে রেখেছি ঠেসে যত পাপ?এই তো যথেষ্ট।আমি চাই নাসম্পূর্ণ
তবু সয়ে যেতে হয়
তবু সয়ে যেতে হয় দুজনকেই দ্বিধায় জ্বলে ওঠা দাবানল-পুড়াতে হয় হৃদয়অনিচ্ছা সত্ত্বেও জ্বলন্ত চুলার ভেতর।জ্বলজ্বলসম্পূর্ণ
কবি ও কাক বিষয়ক
এ কাক নন-গ্র্যাজুয়েট, চাষ করে কবিতা,বুঝেনা চাষাবাদ, না বুঝে কত ব্যাথায় – ভারী হলে মেঘেসম্পূর্ণ
যতদূর দু’চোখ যায়
যতদূর দুচোখ যায়,কোনো স্টেশনে – অশ্রুর স্যুটকেস হাতে – অপেক্ষারতকোনো যাত্রী দেখি নাই।যেন মনে হচ্ছেসম্পূর্ণ
সব না আসুক অন্তত কিছু আসুক ফিরে
একদম আগের মতো করেই ফিরে আসতে হবে এমন কোনো কথা নেইসব না হোক অন্তত কিছুসম্পূর্ণ
কবিতা ও তুমি
সতীন ভাবলা কবিতারে,যহন কইলাম – রাইখা আহো বারান্দায়। তখন প্রশ্ন তুললা – ‘এই হইলো তোমারসম্পূর্ণ
ফুলের টবে প্রেমের স্থাপত্য
তুমি এটা খুব ভালো পারো,রোজ রাতেযখন আমি আর্দ্র উত্তাপে –সেন্সলেস;নলা করে মুখে তুলে দাওনি ফ্রেঞ্চসম্পূর্ণ