কাজী সাদমান আহমেদ

তুমি ছিলে আমার হয়ে স্বত্তার বাইরে রাজপথে ভিজেছিলে,আমার সাথে কোনো এক বর্ষাহীনে । শরৎ যেনসম্পূর্ণ

তুমি ছিলে আমার কালো নখ পালিশের মতো ঐটাও মায়ের ভীষণ অপছন্দের! সিগারেট ফুঁকা ঠোঁট‌ও স্বাভাবিকসম্পূর্ণ

আকাশ, তুমি শুনছো? আমি নোংরা, মেলে নিলাম আমি নোংরা। এবার ভালোবেসো,চিৎকার করে হুংকার দেইনি কতসম্পূর্ণ

হায় ঈশ্বর! তোমার পৃথিবীর নিয়ম কত নিষ্ঠুর! বিচ্ছেদ বেদনায় নাকি ভালোবাসার শেষ? কিন্তু আমি এসম্পূর্ণ

তুমি চাইলে আমারও হতে পারতে। আর পাঁচটা ছেলের মতো আমার‌ও ছিল পাহাড় সমান ইগো। শুধুসম্পূর্ণ

সবই বিষ,হউক তা বাসি মধু কিংবা প্রাক্তনের ঠোঁটে একে যাওয়া আশীর্বাদ বেঁচে থাকা এ যুগেরসম্পূর্ণ

সন্ধ্যে নেমে এলেই কেনো বদলে যাও? আকাশের কালো রঙে নিজেকে মাখাও। শরীরি তোমায় ঐ খেলায়সম্পূর্ণ

বাসা বাড়ির গৃহকর্মী,জ্বী কাজের বুয়া তাদের গায়ের বোটকা গন্ধ, কখনোও নাকে লেগেছে কি? আপনারা যেসম্পূর্ণ

না বুঝলি,দেখা কর একদিন। আরেকবার তোকে গোলাপ ফুল দেবো, না ঐ কোনো সুদর্শন পুরুষ ভঙ্গিতেসম্পূর্ণ

রাস্তার কোনো ফুটপাতে,জমে থাকা যত ফুল রিকশা হুডের রঙচাটা আর্ট আজোও নতুন ক্যানভাসে পরে থাকাসম্পূর্ণ

বেশ কিছুদিন ধরেই মাথায় কিসের জানি এক ভ্রম কাজ করে।পথের বাঁকে হাঁটতে হাঁটতে কত যেসম্পূর্ণ