পয়স্বিনী’—অনমনীয় স্পৃহায়;
লোহিত বর্ণের ধেনুর কাছে, সহজাত হার-হারে।
ভাঙ্গা মানচিত্রে একটা কোঙর গিরগিটি হয়ে,
চোখের বাতায়নের শিক—বেয়ে-ওঠে অভিসারে!
কেবল,অবরুদ্ধ পিঞ্জরের প্রাণনই জানে—
উড্ডীয়মান খেচরের আমোদ।
যেমনটা আমি জানি তোমার আগ্রাসিত জবানে;
কৈফিয়ত চাওয়া গঁজনা-প্রমুখ।
তোমার চলতি পথে,লাল স্মারকচিহ্ন;জ্বলে উঠে চিরতরে।
স্মারকচিহ্ন দেখে—
বিষ্ময়চিহ্নের মতোন বেবাক দাঁড়িয়ে যেতে হয় আমার।
আমি আর এগোতে পারি না— ‘শতরুপা’!
চক্ষুলজ্জার ভয়ে,তোমার কথায় জন্মবারে চুল কাটানো হয় না কতোকাল—
বিষ্যুদবার আমার জন্মবার!
ঐ মৌসুমে বুকের পানিপ্রবাহ; স্বাভাবিক রাখতেই—খোলা থাকে ফারাক্কা বাঁধ।
তোমার বিমুখকরণে—
উত্তর গোলার্ধের সবদেশ সহ, আমার বালিশে নামে—সর্বকালের দীর্ঘতম রাত!
তুমি—এমন এক বিবাদবান্ধব গাছ!
যার গায়ে কেটেকুটে যোগ করি আমাদের নামের প্রথম অক্ষর।