আতুরাশ্রমের ঊর্ধ্বতন জানালার কাঁচে উঁকি দেওয়া বাষ্পকে,আঙ্গুলের ডগায় মোছা মাত্রই দ্যাখেছি— সেখানে বাষ্প হয়ে জমাট বেঁধে বসে আছে—
কান্নার অবগাহন!আবার ওখানে মৌমাছির মতোন বেশিক্ষণ জটলা পাকালে,কে যেনো কান ধরে—চুলের মুঠি চেপে—শাসিয়ে বোলছে;”কান আর চুলের খাদ্য হিসেবে হাতের কাছে থাকা চাই জ্বালানী তেল”।আমাকে ভাবতে হয় ছয়মাসের বাচ্চার হৃদপিন্ডের ছেদ যদি ঢাকা পড়ে সূর্যমূখী ফুলে,শীত আসার আগেই খুশকির মেহনত বাড়ে উটকো ভুলে।অথচ কর্কশ তুষারপাত আবৃত—খাতায় আটকে যাওয়া কবিতাদের খবর শীত রাখে না!আজই পাঁজরে নোটিশ টাঙিয়ে দেওয়া হোক, ‘পাঁজরে শীত লাগানো নিষেধ’।