রিক্ত পলাশ
অকারণের অভিমানে
কাঁচ গায়ে আজ বৃষ্টি নিরন্তর ।
ভাবি তুমি শীতের শেষে
পাতা ঝরা মোর বৃষ্টি ভেজা ঘর।।
হালকা দোলায় দোলে
তবু সে দোলনচাঁপাই চায় ;
আবার নিশী কোকিল ভালোবাসে
কাকের বাহানায়।সম্পূর্ণ
রাতের জোনাক
জোনাকরে তুই এতো জ্বলিস
কেমন করে সোস!
জোনাকরে তুই আঁধার রাতে
আমার পাশে একটু এসে বোস।সম্পূর্ণ
শ্বেত হরিণ
সে পাহাড় ভালোবাসে,
ভালোবাসে যৌবনা চাঁদ।
সে শিশু ভালোবাসে,
ভালোবাসে ভরসার কাঁধ।
সম্পূর্ণ
অকাল মৃত্যু
অকাল মৃত্যুর রক্তের রং
বড্ড লাল ,বড্ড উষ্ণ,বড্ড মাতাল।
মিশকালো পিচ গলা রাস্তায় মিশলেই
চারিদিকে কেমন মানুষ মানুষ গন্ধ আসে।
আর উষ্ণতা গলিয়ে দেয়
সব সম্পর্কের বেড়াজাল।সম্পূর্ণ
হঠাৎ যখন মনে পড়ে
যখন হঠাৎ মনে পড়ে
কুয়াশার চাদর ঢেকে দেয়, জ্বরে পোড়া
আলগা পিরিতের গতর।
নাভি জলে ভিজে একাকার হয়ে যাই
ভাঁটায় জেগে ওঠা চরে!সম্পূর্ণ
বেহায়া সূর্যমুখী
সূর্যমুখী🌻
তোমার মনে আছে!
ঠিক কত বছর বয়সে
তোমার জন্ম হয়েছিলো?
কে তোমার জন্মের জন্য প্রকৃতির কাছে আবেদন জানিয়েছিল,
এক নিতান্তই ফ্যাকাসে কালো রাতে!
সম্পূর্ণ
লক্ষ্মীপেঁচা
লক্ষ্মী এলো
মায়ের বেশে,
পূর্ণ হোলো
ধাম!
কন্যা বেশে ও
আসলে পেতে,
ধার্য মূল্যে
দাম।
কন্যা হলে
শ্রীর বাড়া।
মা হলেই
ভান্ডার।
স্বরসতী
গয়াবাসী,
জলে ভাসা
চামরা ছাড়া
গণ্ডার।সম্পূর্ণ