আসা-যাওয়ার মাঝে
প্রখররোদের পর পাখিরা নীড়ে ফেরার কথা বলছে
আর আমি দেখছি
একটা শুঁয়োপোকার আস্তে আস্তে প্রজাপতি হয়ে যাওয়া।
মনে হলো পাশের বাড়ির অপরাজিতা দেয়াল টপকে এসে পড়েছেসম্পূর্ণ
প্রখররোদের পর পাখিরা নীড়ে ফেরার কথা বলছে
আর আমি দেখছি
একটা শুঁয়োপোকার আস্তে আস্তে প্রজাপতি হয়ে যাওয়া।
মনে হলো পাশের বাড়ির অপরাজিতা দেয়াল টপকে এসে পড়েছেসম্পূর্ণ
কিন্তু চোখতো শূন্যে তাকিয়ে,বিষয়-বস্তু-জানা-আজনার বাইরে সেই ভাবলেশহীন দৃষ্টিতে ম্যাটেরিয়ালিষ্টিক বোধহীনতা।
সম্পূর্ণ
মনে হলো সেই লোকটার হৃদয় স্বচ্ছ, বহুদূর থেকে শূন্যতার বিস্তার দেখা যাচ্ছে, সচ্ছ অথচ গভীর।
আসলে সেখানে অদ্ভুত নীরবতা ছাড়া আর কিছুই যেন নেই,
প্রবালের ভেতর চাঁদে আলো যখন নীলচে-সবুজ হয় ফিরে আসে
চুপিসারে সেই আলোয় দেখলে মনে হয় তার গভীরতার আন্দাজ করা যাবে।
অনেকটা জীবনানন্দের কমলালেবু হয়ে ফিরে আসার মতো হয়তো।সম্পূর্ণ
প্রাচীন ভাষার মরচে ধরা ধুলো ঝেড়ে,
শব্দের গোপন রহস্য মেলে ধরবো,
বর্ণের খেলায় লুকিয়ে থাকা
অর্থের নিঃশব্দ গল্প বলে দেবো।সম্পূর্ণ
মিলেনা জানো, আমি যখন ভীষণ ক্লান্ত, শব্দের নিঃশব্দ নিনাদ আর কেবল বাতাসের শীতল কন্ঠে আক্ষেপসম্পূর্ণ
গোধুলির মতো ক্ষনস্থায়ী সময়ে কেন যাব বাড়ি?সম্পূর্ণ
না কিংবা খাচায় আবদ্ধ জীবনে পাখির ডাক বলতে যান্ত্রিক অ্যালার্ম ই বন্দিদশা।
রঙিন কাচে যখন ভোরের আলো পড়ে তা কি অদ্ভুত হলদে,যেন কেউ এ শহর কে হলদেটে মাখনরঙা চাদরে ঢেকে দিতে চাইছে ,তবে বিধিবাম
শহর জেগে ওঠে! সম্পূর্ণ
আমার শেষ কবিতা ঝড়ে গেলে শরৎকালের ফোটা সেই কাশফুলের মতো,
বছর ঘুরে আবার আসবে বলে কেও মনে রাখলোনা সেই কাশফুলকে।সম্পূর্ণ
প্লীজ চিৎকার করতে দাও নাহয় বিশুদ্ধ বাতাস দাও
আমায় চন্দ্রবিন্দু হতে দাও কিংবা এই নক্ষত্রের তলে একটু ঘুমাতে দাওসম্পূর্ণ