বিস্তৃত নির্দয় কাল
পতন যতটা নিশ্চিত হয়,
ততটা ভারী হৃদয় নিয়ে সূর্যাস্তের দিকে ছুটি
অসংলগ্ন পথে ছুটি ঈশ্বরকে ফাঁকি দিয়ে! সম্পূর্ণ
পতন যতটা নিশ্চিত হয়,
ততটা ভারী হৃদয় নিয়ে সূর্যাস্তের দিকে ছুটি
অসংলগ্ন পথে ছুটি ঈশ্বরকে ফাঁকি দিয়ে! সম্পূর্ণ
পিতার স্বীকৃতি থেকে বঞ্চিত সন্তান বয়ে বেরানো মেয়েটিকে জাদুর মতো মনে হয় ইবলিশের…
ফ্রাঙ্কেস্টাইনের সকল ঘৃণা মুছে ইবলিশ ভালোবাসা পেয়ে গেছে। সম্পূর্ণ
‘তিন’ বেজোড় সংখ্যাটির সাথে তৃতীয় দিন তোমার দিকে তাকিয়ে পরিমিত হাসি,
আমার বাবা যখন যথেষ্ট টাকা না থাকায় দুঃখীত হাসি দিয়ে বলতেন,
“আব্বু, একটু কষ্ট করে এভাবে যাই, আসার সময়ে ইনশাআল্লাহ শা করে আরামসে চলে আসবো, একটা কোল্ড ড্রিঙ্ক কিনে দিই তোমাকে”
সম্পূর্ণ
সজাগ অবস্থার নিরুত্তর জগতে দাঁড়িপাল্লায় ঝুলে আছি,
আমার মনটা আমার লাশের চেয়ে ভারী সর্বদা।সম্পূর্ণ
নবজাতক নিশ্বাসের জীবন…
শোকাহত প্যাসেজের মতো
অথবা কোন প্রাশ্নিক ফেরেশতার আগমন পর্যন্ত। সম্পূর্ণ
যাবোটা কোথায়?!!
এই ঠান্ডা নির্লজ্জের মতো মানুষদের দলে যাব?
যেখানে ক্রমান্বয়ে বিবেকের মাইগ্রেনের ব্যথা নিয়ে একটা দমবন্ধের মতো সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হয়?
আমার নির্দ্বিধায় চিন্তার পথ এখন কেন মিথ্যা অপবাদের হাসির পাত্র?
সম্পূর্ণ
সুহার্তো পাহাড়ের কাছে হারিয়ে যেতে চায়
শুধু একটি জন্ম এঁকেই বাঁচা যেত!
সুহার্তো ভাবে…
তখনই বিবর্ণ সময় খুন করে ফেলে একটি রক্তাক্ত শরীর।সম্পূর্ণ
সবকিছু থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা ভেঙে যেতে যেতে উপায়হীনতায় চোখ বন্ধ হয়ে যায়, তখন….
তখনই প্রচন্ড শান্ত হওয়ার অভিনয় করে একটা মানব জন্ম তাক লাগিয়ে দেয়…সম্পূর্ণ
জানো না দরজা খুলে বেরোলেই কতগুলো বছর বাষ্প হয়ে যায়?
কত পথ চুপ হয়ে যায়
শব্দ একটা আঁশটে বস্তুবাদ ছাড়া কিছু নয় তোমার জন্য… সম্পূর্ণ
তবুও পৃথিবীর অট্টগাসি প্রচন্ড ধাক্কা দেয়…
ধাক্কা খেয়ে শিরা, ধমনি পেচিয়ে যায়,
আমি একটা কাগজ হয়ে যাই!
কাগজের এক পৃষ্ঠায় অক্ষরদের কান্নায় সব লেখা এলোমেলো হয়ে গেছে…
অপর পৃষ্ঠায় পৃথিবীর কবরের কোলে মাথা রেখে শিশুর মতো ঘুমিয়ে পড়া আমার ছবি।সম্পূর্ণ