একটা কবিতা চেয়েছিলে
একটা কবিতা চেয়েছিলে তুমি আমার কাছে, কবিত্বটাই উজাড় করে দিয়েছিলাম– বোঝোনি কবির মধ্যেই কবিতা বাঁচে!সম্পূর্ণ
মেঘের শাদায়
মেঘের শাদায়– লেপ্টে যাওয়া তোমার চোখের কাজলে লিখে গেলাম আমার এপিটাফ। শিশির জমুক তোমার চিবুকভরাসম্পূর্ণ
কর্কটক্রান্তি রেখা
কর্কটক্রান্তি রেখার মাঝবরাবর ঠিক নিচে মিলে যায় দুটো শরীর, তপ্ত সূর্য ছায়া দেয়, তৃপ্ত নরসম্পূর্ণ
মৃতের গন্ধ
মৃতের নিজস্ব কোন গন্ধ থাকে না! মৃতদেহ যেমন কোন ঘ্রাণ বোঝে না… তার চারপাশে ভিড়সম্পূর্ণ
অহর্নিশি ডাক
সে থাকে দূরে অহর্নিশি ডেকে যায় রোদ-বৃষ্টির সুরে! কেউ থাকে দূরে মেঘ হয়ে আমায় দেখেসম্পূর্ণ
হয়েছে এখন তিন
তোর ভেতরে আমি কোথাও ছিলাম কি কোনদিন! তোর কাছে তবু আমার কিসের এত ঋণ! তুইসম্পূর্ণ
অপূর্ণতার চর
চাঁদেরও তো যৌবন ছিল আঁচ করা যায় খুব সূর্য প্রেমিক ঝলসেছিল দেখে তার সে রূপসম্পূর্ণ
এটাই আমার সুখ
আমি তোমায় দেখে চমকে উঠি তুমি চমকাও না আমি তোমায় দেখে থমকে দাঁড়াই তুমি থমকাওসম্পূর্ণ
অস্পৃশ্য মন
ত্রিমাত্রিক পৃথিবী বহুমাত্রিক তুমি দ্বিমাত্রিক প্রেম আর মাত্রহীন আমি আপন কারো স্পর্শ খোঁজে নিথর মরুভূমি।সম্পূর্ণ