বাতিটা কী
ডিম নাকি ড্রিম!
এইযে দুঃখ সকলের সাক্ষী হয়ে ঘুমোতে যাওয়া
কবিতার ভ্রুণতারাটি ফুটছে,
মরেও যাচ্ছে আচমকা মাঝে মাঝে জোনাকি;
উদ্ভব আর বিদায়ী বেতাল খেলা দৃশ্য সমূহের
ধরো,যারা চলে যায় তারা আদতে যাচ্ছে কোথাও?
নাকি স্থায়িত্ব পাচ্ছে হৃদে! প্রশ্ন নয় উত্তর।
তবু প্রার্থনা থামে না এইখানে। হাস্যকর কিনা!
সবচেয়ে কঠিন কর্ম কী
ভেবে ভেবে মনে হয়েছে, নিজেকে ভাঙা
জরুরী, হেরে যাওয়া সইতে পারা প্রতিবার।
কাঁদতে পারলে পরক্ষণে ফাঁকা হয়ে যায় ভারী ঘর; মৈথুনের বিপরীত অথচ কাছাকাছি দারুণ।
বহুদিন রাতের আদরে দীর্ঘ ঘুম ছিলো
এমন ফলাফলের পুরস্কার যার পরীক্ষা ভুলে গেছি।
এখন স্বপ্নহীন ঘুমের শাস্তি ভুগি চোখ বুজে
পরীক্ষার মতোই ভুলে গেছি পাপ।
মাঝে-মাঝে মনে হয় কিংবা ইদানীং নিয়মিতই মনে হয়
এতোসব কিছু না হয়ে
তোমার হাসির কিছু অংশ হতে পারতাম
সহজ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অংশ।