অথচ ফেরেশতাদের সাথে দীর্ঘ বৈঠক এর অন্তে হিম ভোরবেলায়,
মুহুর্মুহু মিনতি করবার পরও আমাকে ফিরিয়ে দিলো তারা,
যেমনিভাবে আমার কবিতা প্রত্যাখ্যাত হয়েছিলো একদিন তোমাদের দ্বারা।
সম্পূর্ণ

ওরা কি আসবে না? আসবে না কোনদিনও?
আমি ওদের মুখ দেখিয়ে কাঁদবো
ওরা কি খুঁজবে না, খুঁজবে না কোনদিনও?
আমি ওদের বুকের ভেতর ভাসবো।সম্পূর্ণ

সেদিন স্বপনে,
চামড়া খুলে দেখি রক্তনদীর কল্লোলে
ভেসে ওঠে পৃথিবী,নর-নারী, তারা!
শালিক উড়ছে চামড়ার ভেতর,হৃদপিন্ডে
ওদের নীড়,স্থিতিস্থাপক পাখির বাসা।

সম্পূর্ণ

জলাঙ্গী ঢেউয়ের প্রতিটি কণা কাউকে জীবন দেয়নি —স্বীকার করতে পারো,
আমার স্বরতরঙ্গের মোলায়েম আক্রোশে তোমার কানের পর্দা ফেটে যেতে পারে —তবু তুমি নাও শুনতে পারো। সম্পূর্ণ

তবু একদিন চলে যাবো,
ক্ষত নিয়ে চলে যাবো পরপারে।
নারীর নগ্ন হৃদয়ের পরিপূর্ণতায় কবির স্থান নেই;
খোলস খুলতে খুলতে দেখেছি নারী-
কালো লিপিতে লেখা আছে প্রত্যাখ্যাত আমার নাম,
স্থান নেই।সম্পূর্ণ