সিঁন্দুর সিঁথির নাকি সিঁথির সিঁন্দুর
“”””””””””””””‘””””””””””””””””””‘””””
পাল্টে নিলাম……
সিঁদুর ছোব না আর উড়ছে বাতাস
ছোঁয়াচ এ তির্যক দিকে জল রঙা চোখ
রাঙিয়ো না স্কেচ রঙা ঢেউ
মুছে গেছে কঠিন প্রহর, ছুড়ো না অমন
বাডন্ত হলে ভাসিও নদীতে
ক্লেদাক্ত আঁচলের ভাজে
অপসৃয় পৃথিবীর গোল উঠে এল
অকস্মাৎ সান্ধ্য কপোলে, খস খস ছবি
পটভাঙা একান্ত পুরুষ
সেসব মুছেছ বুঝি ক্যাবিনেট সুখ চাবিঘর !
দিওনা আমায়…….
গ্রহপথে দোদ্যুল পৃথিবী ছুঁয়ে
মুছে গেছি জলের অতল, ছুঁড়ো না অমন
ভাঙা কাঁচ চন্দন দানীতে
কবেকার ডুবন্ত টিপ ভেসে গেছে বলে
সিঁথিও বেহুদা অলপ্পেয়ে
ঠেলেঠুলে উঠেছে ট্রিগারে বুক বিঁধে
শুয়ে আছে জলে।
২)
জামরঙা
জামরঙা বাস তুলে নিল শেষে
বাদ্যঘন্টা চতুর্মুখ বিছানা সাজিয়ে
শোবে বলে আজীবন
উবে গেছে সবুজের রঙ……!
ভালোবেসে বসেছিল মানুষের পাশে
ছোঁবে বলে নির্দায় হৃদয়
সেজেছিল শেষ রঙা গভীর আবেগে
বাস কোন জানেনা হৃদয়
দেখে না বিপন্ন উত্তাপ, তখনো থামেনি
বাসশুদ্ধ পিষে গেল কি এক আবেগে
‘জাম রঙা মেয়ে’ তদন্ত বলেছে চুপে।
৩)
সঙ্কেত
স্নানঘাট পাঁকে ধোওয়া পিদিম কাঠামো
ঢলো ঢলো পশ্চিমি মেঘ
শাড়ির আঁচল কার মুখের আদল
ভেসে আসা বিপদ সংকেত
গভীর আঁধার এসে ঠেস মারে পায়ে!