সবই তো এমন অযথাই ঝড় বৃষ্টি ডাকো
সরে গেলে আত্মিক ছায়া
উঠোন’টা এলোমেলো লাগে, শয্যাময় রৌদ্র তামাসা
মনে হয় মূর্ত থেকে উঠে গেছি আমি
একটি পুরুষ তার রৌদ্রগাহ মুখ,দাঁড়ি, চুল প্রখর জিলেট
এখনও রাখা কৌমের ভেতর
সে-ই শুধু তোরঙ্গ বদলায়, একা এক মাঠ
পরে আছে খাঁ খাঁ এই মনের ভেতর
অবসন্ন দিন ছুঁয়ে উপাস্য তারেই
তপোকক্ষে লিখে রাখি নাম , কিছুই বলেনা বৃষ্টি,
ঝড়ায় খানিক
এলোথেলো মেঘেদের দলছুট চিঠি
একি আমি নেই শূণ্য হয়ে আছি
নড়ে চড়ে চলে গেছে সব হা হা আমি, প্রেমের পিয়াসী
উঠোনের নি:শব্দ পতন ,কবে যে সমাধি হব
চলে যাব শব্দভূখ অনাত্মের মতন।
নি:শব্দে পেয়েছে দেখো কি জটিল
জৈবিক মূর্ছণা, সরে গেছে আত্মিক পিপাসা
ক্ষুধা তেষ্টা সর্বৈব অধ্যায়
চিরন্তন আমি অগোচর বৃষ্টিহীন শ্রান্ত ধূসর
ডাক দেও সর্বৈব আত্মিক
টেনে তোল জীবের ভেতর ,ও ধারে কর্তিত কোন
জীবাংশের দেহ, পূর্ণ তত্ত্ব রেখে দাও
বুকের ওপর,দেখে যাও নিসর্গিক ফলসা জগৎ।