কেন্দ্রীভূত মন থেমে যায় যদি
এ স্বপ্নিল ধূসর বেলায়,নিক্ষেপ কোর না তাতে শূল,
এ প্রত্ন আদিষ্ট যেন নতুবা দিগভ্রষ্ট যে নাবিক ভূ-কেন্দ্র খোয়ালো
একদা বুকের ছাতে ঝড়ে জলে তীব্র পর্যটন,
উদ্যত পোষা যন্ত্রটিও
নির্দেশকও জানে এ তার প্রচ্ছন্ন খেয়াল
কে এসে ঢেকে দিল আশ্চর্য প্রত্যুষ একে একে বিন্যাসী রশ্মিরা আহূত লৌকিক মোড় ঘুরে এসে যায় সশস্ত্র আঁওয়াজ,দু’ হাত বাড়ায় নভ্যোতল,একেও সান্ধ্যকাল বলে,নিষেধ সরাও !
বাণিজ্যিক স্ত্রোত্রগুলি ময়দানে নি:শব্দে সাজানো
সূচিভেদ্য আরাত্রিক গলি,অকাতর
স্পন্দে কিছু অবিন্যস্ত হলে,শান্তিজল দিও থেমে যায় সবই।
পথ ঘাট ,এ মুহূর্ত ক্ষণ উদযাম আরাত্রিক হলেই রশ্মিও হাসে ঠিকঠাক
কিছু দ্বন্দ যায় না এড়ানো,অনাক্লিষ্ট চোখ
পৃথক দৃশ্য তাই স্বননে,মননে দেখে এক দু’রকম বয়ান সাজানো
শূলবিদ্ধ চোখ সে-ই
অবিন্যস্ত দেওয়াল আর দুর্বার পসার সাজানো।
সে এসে সামাল দেন বিশ্বত্রাতা যিনি
যত রূঢ় যতগুলো নিক্ষেপিত শূল
গতিরুদ্ধ ঝড়ে আজও সে তাহার সন্ততি
বিধিবদ্ধ করে দেন বিদ্ধ তীর
নিষিদ্ধ সে শূল —–