কেমন আছো তুমি?
তোমাকে বড্ড পাশে দেখতে ইচ্ছে করে। জানোতো, তোমার সেই পোশাকটা না আমি খুব মিস করি, যেটা পরে প্রথম পাশে দারিয়েছিলে।
অনুভুতি গুলোও কেন জানি আজ তোমাকে নিয়ে পরে থাকে!
না না, আমি মিথ্যে বলছিনা।
দেখতে ইচ্ছে হলে আইডি টা ঘুরে আসি,
কিন্ত মন?
তার চিন্তা তো থেমে নেই।
জীবনানন্দকে নাকি দু’দন্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন।
তোমাকে বনলতা হতে হবে না,
শেষের কবিতার শেষ পঙতিতেও তোমাকে ভালবাসি বলতে হবেনা।
তোমাকে রোজ সকালে বৃষ্টিতে ভিজে কদম ফুলের অপেক্ষায় থাকতে হবেনা।
আমি নিজেই তোমার ঘরের চৌকাঠ পেরিয়ে, রঙিন পর্দাটি সরিয়ে একগুচ্ছ কদমফুল হাতে পৌঁছে যাবো।
শরতের মাঠে হাটতে হাটতে তোমার খোপাতে আমি তুলে দিব ছোট্ট সাদা কাশফুল।
চুল তার কবে কার অন্ধকার বিদিশার দিশার মত কোন সৌন্দর্য আমি চাইনা তোমার।
এসব নাহয় জীবনানন্দের বনলতার কাছেই থাকুক।
আমি তোমাকে আমার প্রেমে এতটাই সাজাতে চাই, স্বয়ং জীবনানন্দের সেই রূপবতী বনলতাও লুকিয়ে দেখতে আসবে তোমায়।
আমি এতটাই ভালো বাসবো তোমায়, ভালোবাসা নিজেও ভালবাসা ভুলে লুটাবে তোমার পায়ে।
খুবই মনোমুগ্ধকর কবিতা। আমি কবিতাটি আবৃত্তি করে আমার ফেইসবুক পোষ্টে দিতে চাই।