হয় ভিক্ষা নতুবা প্রেমের আকালে–
একটি পূর্ণচন্দ্র রুটির অপেক্ষায়, চেয়ে আছি
পথ–একমনে; কতো শত কোটি কল্প কাল!
সাদা রুটি পোড়া পোড়া কালো কালো ছোপ–
কেউ তাকে কলঙ্ক বলে,
কেউ কেউ বলে গিরিখাত।
বলেছিলো কবিকাল কপালের ছ্যাদা,
কালে কালে–কালো হয়ে রেখে গেছে
কালসিটে দাগ। বাকিটুকু মুগ্ধতা,
অন্ধের আলো হাতড়ানো, বিবাগী স্বভাব!
নষ্টচন্দ্রের রাতে রূপ দেখে অথবা বিস্ময়ে–
শীতল আলোয়, পুষ্যা বা রোহিনীর মতো
একে একে বিবশ সবাই; সকলেই
চন্দ্রাহত। সকলেই চন্দ্রাহত যখন-
চলো আজ; আজই এখন–
আজ চলো একসাথে মরে যাই! যাবে?