হৃদপিন্ডের খুব কাছাকাছি বাজছে যে সানাই করুণ রোদনে তাকে জানানো হয় না -বিছানায় টং হয়ে বসে থাকে রাত।শরীর অনুবাদে হেসে উঠে গগলসের চোখ, আমাদের দেখা হয় না….
চুত্মারানী শব্দের জুতসই ব্যবহার শিখতে পারিনি বিধায়, আজও মূল্যহ্রাসের জীবন লাইনে দাড়ায়, পাজামা খুলে দেখাতে হয় কুমারীত্ব।
অবশ্য, অবশ্য এটা নতুন কিছু নয়, বহু পুরানো দৃশ্য ।
বিরক্ত যোনীর কপাল কুচকানো কুচকাওয়াজে একজন ভন্ড, প্রতারক -মিথ্যাচারের প্রতিবাদ করতে আসা লোফার ,বিস্কুট খাবে বলে এসেছে। ধরিয়ে দিন ওকে ধরিয়ে দিন,এখন জ্ঞানীদের নীরবতার সময় – শব্দ জোরে ধ্যান ভাঙলে বিরক্ত হবে রাষ্ট্র ,কাজেই শব্দ অপরাধীকে ধরিয়ে দিন -বন্ধ করুন খেলা.. নীরবতা মানেই পূন্য শব্দের যোণী বন্ধ করে কবিতা উৎপাদন বন্ধ করুন, রাস্তায় রাস্তায় পরে থাকুক লাশ- আমাদের দেখা হয় না। আমাদের বলা হয় না সেসব দিনের কথা, যখন নিরোধ কিনবো বলে ফুলের দোকানে ঢুকে পরাটাই জাদুবাস্তবতা! চোখের পাতায় লেগে থাকা ক্ষুধায় কাতর শোল মাছ, বুকের পাতায় পাতায় শৈশব লজেন্স- হাতের রেখা দেখে দেখে মাপি দূরত্ব ঘর থেকে বেশ্যাপাড়ার, শুনেছি ওখানে সুলভে পা চ্যাগিয়ে শুয়ে থাকে গণতন্ত্র !
আমাদের অবশ্য দেখা হয় না ,কথা হয় না,শুধু হাত থেকে হাত বদল হয় বিশ্বাস, যেভাবে ছোটবেলায় বদল হতো নীল দৃশ্যের বই।