সাতটি গণিকার সাথে উলাহুলা করে হাতে চাঁদ পেয়েছ তুমি
সাতটি সাধু গুলজার করে রেখেছে সমস্ত অরণ্যভূমি-
হাসতে হাসতে জীবন থেকে বেরিয়ে এল সাত সাতটি খুনি,
নারী তোমায় বকুলতলায় অনেকবার ঝরে পড়েছি, আমি
পুরানো মদ পোষা বাঘ- নভতলে এক সঙ্গীত শুনি,
জানি অশ্রুতই থেকে যাবে প্রকৃত বেদনার সামধ্বনি
ভালবাসা চেয়েছি বলে আমাকে খাস তুই প্রনয়িনী
কোকিল কেকা ও কুমুদ- জীবনের তিন ব্যবস্থাকে সত্য বলে মানি
সুধা শরীরের ক্ষুধা তোকেই আমরা এখন ইতিহাস বলে জানি
আমার বিষের প্রভাবে নীল হয়ে শুয়ে আছে আমারই দেবযানী।
সারাংশ তোর কাছে জানতে চাই মানুষ বরফের উপর কেন জ্বালায় আগুন,
বীজের শরীরে আর এক বীজ, ভ্রুনের হৃদয় জুড়ে আর এক ভ্রূন
গুনীন হে কোথায় পেলে কংকালের গায়ে মাংস লাগাবার গুন!
গোলাপ রক্ত তুই প্রলাপ ; হায়েনার হাসিতে নেমে এসেছে শকুন
তোর লিঙ্গ লাভ হবে না হিজড়ে, সমুদ্র চায় আরও নুন –
আমাদের জীবন সাত খুনির সাথে সাত গণিকার চিরস্থায়ী বন্ধন।