চাঁদটা এতো সুন্দর কেন? ছাদে একা একা জ্যোৎস্না স্নানে নিমজ্জিত হয়ে ভাবি- এই বুঝি তুমি এলে(?)
ছাদের কোণায় জাম গাছের পাতাগুলো আমার নাক-মুখ ছুঁয়ে যায়- অথচ কথা ছিলো তুমি ছুঁয়ে দিবে।
“তুমি” পাশে থাকলে আমি কখনো বলতাম না চাঁদটা সুন্দর,
চাঁদে তোমার অধিক মুগ্ধতা নেই,
আকাশ দেখো- রক্তের মতো লালচে মেঘে ছেয়ে গেছে আকাশ। ঠিক তোমার রক্তিম ঠোঁটের মতো, তোমাতে বিহ্বল হলে আমি অশ্রু পেয়েছি, প্রেম পেয়েছি অল্প- তোমার ঠোঁটে কামদেবীর বাস,দেহের কথা নাই-ই বাললাম, মোহ আমার ছিলো বলেই তুমি বলতে – “বড্ড ছেলেমানুষ”।
দিনশেষে তুমি আমাকেই খুঁজো, ভেবে দেখো।
তোমার চে’ অধিক নেশা কিছুতেই নেই। ভালোবাসার স্লোগান ছিলো আমার,তুমি ছিলে মুগ্ধ স্রোতা, রাত্রির নির্বাসনে অষ্টাদশী তোমাকে মৈথুন করে চন্দ্র ঘুমিয়ে যেতো সূর্যের আবডালে।
গাছের সবুজাভ পত্রপল্লব পুষ্পঘ্রাণে লিখে রেখেছে তোমার নিদারুণ ইতিহাস।
তুমি আসবে আবার- জ্যোৎস্না যেদিন নিমিত হবে তোমার কোলে। তুমি আসবে- এই আর্তনাদে কেটে যাক আমার বাকিটা জীবন, আমার পে্রমের দলিল হোক তোমার কুঠিরের পর্দা।