হে নির্লজ্জ, নিজেকে নিজেই ভেবেছো মহাবীর। তোমার এহেন আচরণে, প্রকৃতির চারিপাশ পশুর পরিচয় পায়। চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলে – তেড়ে আসো হুঙ্কার ধ্বনি চিৎকারে, হাতাহাতি অভিজ্ঞতার গুনীজন সকলের সম্মুখ।।
মোরা অসহায় চাতকের মত শুধু.. ঘৃনা ভরে বীতশ্রদ্ধ মন ঢালি – ছিঃছিঃ, তোমার অভদ্র স্পর্ধার বিচরণ। কেমনে মুখোশের রূপে ছদ্মবেশ আসিয়াছ? খোলা এই দ্বার শিক্ষাগৃহে, প্রবেশের পথ।
কোন ভুলে কে তোমায় অনুমতি দিল? সন্দেহের অবকাশে সামাজিক চিন্তায় পড়েছি গভীর। শয়তানের চোখ মুখ না চিনিয়া প্রজন্ম অনুগামী হলে! পৃথিবী ধংস হবে অবধারিত, এই জানুয়ারটার নোংরা হাতে প্রতি মুহূর্ত – মানুষের ঠিকানায়।
একগাল মুখে খাবার তুলিতে, চিরকাল কারো কব্জির জোর থাকিবে না! তবু আজ নমস্কারের পরিবর্তে, অকারনে করিছো অঙ্গটির অপব্যবহার। মনে রেখো – আয়ুর বলে দম্ভ নষ্ট হয়। সেইদিন তুমি সকলের মহাপাপী আখ্যায়িত ভূমিকায় জীবন কাটাবে, মৃত্যুর রাস্তায় মূর্খের উপাধি প্রাপক।