সে অাঁকছে শোকগাথা,মর্সিয়া
অন্য কারো জন্য সাঁজিয়া;
খড়গে পা দিয়া পিতৃতন্ত্রের
জ্বালাচ্ছে সে পূঁজারীর অন্তর।
বুকে পাথর চেপে
স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে ঢেকে;
মাঝরাতে দূর অাকাশে চেয়ে
একাকীত্বের সঙ্গীত গেয়ে।
বাবা খুশি,মা খুশি
খুশি সব অপ্রেমিক;
ছলছল চোখে,টলটলে জল
জানে সে করছে বড্ড ভুল।
অপরিচিতের হাসিও ছিল বিরক্তের
অথচ অপরিচিত সুচেই ছেদ হবে পর্দা’র;
বাঁচতে চাইতেই পঞ্চপ্রাপ্তি
বাসরেই পরাজয় হবে তার সত্তা’র।