নবযুগ-রবির ধরিয়া কথা,
আমি কি বুঝি? আমি যা কিছু লিখি!
প্রত্যাশা করিয়া ত্যাগ, সকলকে ভালোবাসি।
যদি থাকে বিন্দুমাত্র প্রত্যাশা,
কোনোভাবেই হয় না সে কোনোধরনের পূর্ন্য ভালোবাসা।
হয় না তাঁর আত্মদর্শন,
ব্যবহারে শুধু অনুশাসন
পৃষ্ট ঘিরে দিকবিদন, আঙ্ক্খায় আহরণ।
মাধুর্য তাঁর যুগল জুড়ে
চাহনিতে শীত লাগে,
ঘরবন্দী গাছের শব্দে
বিজলীর আলোয় যেনো সূর্য হাসে।
‘নিবেদন’ সবসময়ই প্রয়োজন,
মৌখিক নিবেদনে সাময়িক বিশ্বাস ছলনা।
বিভ্রান্তে আটকে থাকা প্রতিশ্রুতিই দুঃখ,
সমাজ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অধৈর্যে ক্লান্ত,
আত্মআনন্দ পরিপটে কলঙ্ক।
চিন্তারও খোলসে , কানে কম শুনি।
মনে থাক মনে থাক, জাগ্রত দিনগুলি।
অন্বেষণের পথ ঢাকা থাক অন্ধকারে,
অন্ধ যে জন পথ তাকে বিচলিত নাহি করে।
জেনে, বুঝে, পড়ে ইতিহাস-টা আসে না, শুধু নামগুলোই অমূল্য।
পরিস্থিতি উপলব্ধি ও কার্যক্রমগুলো পরিশুদ্ধ,
বাকিসব যে যার মতো গুছিয়ে বোঝানো।
এক জীবনে শুধু নিজের জীবনের ইতিহাস-ই সত্য।