বিদ্রোহ নিয়ে গলায়, হলো না প্রেম, হলো না প্রেমজয়ী।
দূরত্বের হাতে গড়া নির্ঝর,
হিল্লোলে আবেগ ও অনুভূতি।
একদিন আমায় খুঁজবে তুমি ডিম্বাকারে,
সেদিন মহাশূন্যের জ্যোতিষীরা আমায় নিয়ে ঠাট্টা করবে ।
হৃদপিণ্ডের ঠিকঠিক আওয়াজ থামবে ক্ষণে ক্ষণে।
চিৎকার করলেও, মৃদু হওয়ার অনুও পৌঁছাবে না কানে।
সেদিন কেঁদে আর কি হবে,
ক্যাকটাসেও ফুল হয়, সে ফুলের যদি তুমি ব্যবহার না জানলে।
মানুষ ক্ষোভে, ভোগে, শোকে, প্রেম বা বাসনায়,
কিছু চাওয়া বা পাওয়ার আশায়,
একজন আরেক জনের সাথে বন্ধনে হয় জড়িত।
আমি কি জানতে পারি? আমাদের পারষ্পরিক ইন্ধন টা কি?
যেমন আমি বলি, যদি হয় পরলোকে বিশ্বাস
-তবে স্বর্গের সোপানে দাঁড়িয়ে থাকবো তোমার অপেক্ষায় ,
বশীভূত করায়ে চিত্রগুপ্ত ,
তোমার সব ভুলপাপ নিজের করে নিবো ,
তোমাকে পাঠিয়ে স্বর্গে, পরিত্রাণে যাবো।
আর যদি এই ইহলোকের কথা বলি,
কিঞ্চিৎ হলেও তোমাকে আপন করার প্রবল-আছে অনুভূতি ।
অতীতে আমিও ছিলাম তুমিও ছিলে, যাবে না-কো ফিরে।
ভবিষ্যতে থাকবে তুমি, থাকতে চাই তোমার সনে।
জানি তুমি বিচক্ষণী, সবকিছু মূল্যায়ন করো নিজো পরিতুষ্টিতে।
জানো তো?
বাংলায় ভালোবাসার হয় নাহ কোনো প্রতিস্থাপিত শব্দ।