তবু কিছু চাল হলো ডাল হলো
তবু কিছু; চাল হলো ডাল হলো–
পাখি হয়ে
দানাগুলো একসাথে খাওয়া হলো না।
বেশ হলো;
এই হাতে রইলো না আর কোনো বোঝা!
পাথর বুকের বোঝা
কি এমন বেশি আর বলো!সম্পূর্ণ
তবু কিছু; চাল হলো ডাল হলো–
পাখি হয়ে
দানাগুলো একসাথে খাওয়া হলো না।
বেশ হলো;
এই হাতে রইলো না আর কোনো বোঝা!
পাথর বুকের বোঝা
কি এমন বেশি আর বলো!সম্পূর্ণ
জেনে রেখো, অনন্য কবিতা–
ভিক্ষুক নয়, ন্যাসী। কবিতা সাগর,
খুঁজে পেতে তল; ‘শত ডুবুরির দম’ লাগে।
কবিতা সে আদি প্রেম, নিছক শরীর নয়,
যে শরীর
ভোগ শেষে; ক্ষয়ে যায়!
সম্পূর্ণ
জেনে রেখো, অনন্য কবিতা–
ভিক্ষুক নয়, ন্যাসী। কবিতা সাগর,
খুঁজে পেতে তল; ‘শত ডুবুরির দম’ লাগে।
কবিতা সে আদি প্রেম, নিছক শরীর নয়,
যে শরীর
ভোগ শেষে; ক্ষয়ে যায়!
সম্পূর্ণ
জেনে রেখো, অনন্য কবিতা–
ভিক্ষুক নয়, ন্যাসী। কবিতা সাগর,
খুঁজে পেতে তল; ‘শত ডুবুরির দম’ লাগে।
কবিতা সে আদি প্রেম, নিছক শরীর নয়,
যে শরীর
ভোগ শেষে; ক্ষয়ে যায়!
সম্পূর্ণ
সম্মিলিত ডিনার শেষে,
পাশ কাটিয়ে যাবার সময়, তাঁরা তাকে বলে গেলেন,
“ছুঁচোর মতো কি দেখিস, লজ্জা করে না?”
সম্পূর্ণ
দেখ, আমায় যদি ছুঁয়েও দিস; পুণ্য হবে না।
গা আমার উল্টো কাঁঠাল পাতা,
বড্ড বেশি রুক্ষ খসখসে।
পেলবতায় ছাই দিয়ে– নীলকন্ঠ সাধবি!
ছিঁড়লে পাবি কষ, ছিঁড়লে পাবি আঁঠা।
থাকবি তবু? থাকবি?
মাখবি তবু অস্তাচলের ছোঁয়া!সম্পূর্ণ
বলেছিলো কবিকাল কপালের ছ্যাদা,
কালে কালে–কালো হয়ে রেখে গেছে
কালসিটে দাগ। বাকিটুকু মুগ্ধতা,
অন্ধের আলো হাতড়ানো, বিবাগী স্বভাব! সম্পূর্ণ
রথী, যদি আজ রথ ভাঙি, ভাঙি গো শপথ,
জীবনের হবে; এ প্রথম হার! বলবে কি,
“বেহুলা-সতী”?
লে-লে বাবু আট আনা, লে-লে বাবু ছোঁ,
ছোঁ-ছোঁ; আশ মেটা…..!সম্পূর্ণ
পাতা হাতে বাপে-পুতে ভাগাড়ে চললাম,
ছোট কত্তার ছেলে হলি পরে;
আমার ব্যাটার; মনিব হবি যে, ভাবতিই ভালো লাগে,
সুখ সুখ লাগে গো দাদা, সুখ সুখ লাগে।
সম্পূর্ণ
তবে কি বিদায় দেবে, কালের জঞ্জাল ভেবে,
তবে কি বারান্দায়, শোবে আজ অন্য আঁধার?
শোক-শোক ছোঁয়াছুয়ি খেলবো না আর,
কতো আর পথ চেয়ে থাকা যায়?সম্পূর্ণ