সব কথা তোমাকে জানাবো
সব কথা তোমাকে জানাবো ভেবেছিলামকিনে এনেছিলাম আকাশী রঙের বিলিতি হাওয়াই চিঠিসে চিঠির অক্ষরে অক্ষরে লেখাসম্পূর্ণ
তিনি আমার ছায়া
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখি।চুল আঁচড়াই,দাড়ি কামাই,কখনও নিজেকে ভাল করে দেখি,ফিসফিস করে নিজেকে জিজ্ঞাসা করি,‘কেমনসম্পূর্ণ
প্রিয়তমাসু
অনেকদিন পর কাগজ-কলম নিয়ে বসেপ্রথম একটা চাঁদের ছবি আঁকি, সঙ্গে কিছু মেঘ। তারপর যথেষ্ট হয়নিসম্পূর্ণ
স্মাইল প্লিজ
স্মাইল প্লিজ, আপনারা প্রত্যেকেই একটু হাসুন,দয়া করে তাড়াতাড়ি, তা না হলে রোদ পড়ে গেলেআপনারা যেসম্পূর্ণ
দিন আনি, দিন খাই
আমরা যারা দিন আনি, দিন খাই,আমরা যারা হাজার হাজার দিন খেয়ে ফেলেছি,বৃষ্টির দিন, মেঘলা দিন,সম্পূর্ণ
আমার ডুগডুগি
আমি মমতা থেকে তুলে এনেছিলাম পরিহাসআমি বিষাদ থেকে তুলে এনেছিলাম অশ্রুআমি ঘুম থেকে তুলে এনেছিলামসম্পূর্ণ
আমাদের সর্বনাশ হয়ে গেছে
আমরা যে গাছটিকে কৃষ্ণচূড়া গাছ ভেবেছিলামযার উদ্দেশ্যে ধ্রূপদী বিন্যাসে কয়েক অনুচ্ছেদ প্রশস্তি লিখেছিলামগতকাল বলাই বাবুসম্পূর্ণ
দু-চার বছর
মাঝে মধ্যে দেখা হবে। মাঝে মধ্যে চোখের আড়ালেদু-চার বছর কিংবা ধরো সেই জীবনানন্দেরজীবন গিয়েছে চলেসম্পূর্ণ
পুরনো শহরতলিতে
আবার ফিরে এলাম,আর একটু খোঁজ নিয়ে এলেই ভাল হত।বাড়ির সামনের দিকেএকটা কয়লার দোকান ছিলকাঠ, কয়লা,সম্পূর্ণ
দারিদ্র্য রেখা
আমি নিতান্ত গরীব ছিলাম, খুবই গরীব।আমার ক্ষুধার অন্ন ছিল না,আমার লজ্জা নিবারণের কাপড় ছিল না,আমারসম্পূর্ণ