স্বাধীনতা তুমি
স্বাধীনতা তুমিরবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান।স্বাধীনতা তুমিকাজী নজরুল ঝাঁকড়া চুলের বাবরি দোলানোমহান পুরুষ, সৃষ্টিসুখের উল্লাসেসম্পূর্ণ
স্বাধীনতা তুমিরবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান।স্বাধীনতা তুমিকাজী নজরুল ঝাঁকড়া চুলের বাবরি দোলানোমহান পুরুষ, সৃষ্টিসুখের উল্লাসেসম্পূর্ণ
ঈর্ষাতুর নই, তবু আমিতোমাদের আজ বড় ঈর্ষা করি। তোমরা সুন্দরজামা পরো, পার্কের বেঞ্চিতে বসে আলাপসম্পূর্ণ
বার বার ফিরে আসে রক্তাপ্লুত শার্ট ময়দানে ফিরে আসে, ব্যাপক নিসর্গে ফিরে আসে, ফিরে আসেসম্পূর্ণ
আজ এখানে দাড়িয়ে এই রক্ত গোধূলিতে অভিশাপ দিচ্ছি। আমাদের বুকের ভেতর যারা ভয়ানক কৃষ্ঞপক্ষ দিয়েছিলোসম্পূর্ণ
নক্ষত্রপুঞ্জের মতো জলজ্বলে পতাকা উড়িয়ে আছো আমার সত্তায়।মমতা নামের প্রুত প্রদেশের শ্যামলিমা তোমাকে নিবিড়ঘিরে রয়সম্পূর্ণ
জো, তুমি আমাকে চিনবে না। আমি তোমারই মতোএকজন কালো মানুষ গলার সবচেয়েউঁচু পর্দায় গাইছি সেতুবন্ধেরসম্পূর্ণ
পাগলামী করিসনে বন্ধু সুধাংশুসময় যে পার হয়ে যাচ্ছেএবার যে তোর পালানোর বেলাজিদ করিসনে বন্ধু, এখনইসম্পূর্ণ
এই যে আসুন, তারপর কী খবর? আছেন তো ভাল? ছেলেমেয়ে?’ কিছু আলাপের পর দেখিয়ে সফেদসম্পূর্ণ
একটি পাখী রোজ আমার জানালায়আস্তে এসে বসে, তাকায় আশেপাশে।কখনো দেয় শিস, বাড়ায় গলা তার;আবার কখনোবাসম্পূর্ণ
তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা, তোমাকে পাওয়ার জন্যে আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায় ? আরসম্পূর্ণ
বৃক্ষের নিকটে গিয়ে বলি ;দয়াবান বৃক্ষ তুমি একটি কবিতা দিতে পারো ?বৃক্ষ বলে আমার বাকলসম্পূর্ণ