Review This Poem

হরিণীর দৌড়ে যাওয়া অ্যানাস্থেশিয়া কক্ষে লাল ক্রু কেবিনের পাতলা ফিনফিনে সেবিকাদের মাথায় কাগজ ফুলের চারা গজিয়ে উঠছে , ক্রিটিক্যাল ল্যামিনার ফ্লো , শ্বাসকষ্টের সেতার বাদকের অষ্টাঙ্গিক সুর , গোলাপি উদ্যানের নিকৃষ্টতম পায়ুদ্বার , অব্যয় পদের মাকড়সা , ময়ূরীদের নৃতত্ত্ব সংগম ভেদ করেও আমি তপস্যা ক্ষেত্রে বসে ক্ষেত্রজ্ঞের ভাস্কর্য নির্মাণ করছি ভাদুতলার মতো একটি ডার্মাটোলজিস্টের পাশে শুয়ে থাকা কাঠের দোকানের চতুর্দশ ভুবনের ননস্পিরিচুয়াল গর্তের অর্ধ সমাপ্ত ভৌগোলিক পরাবিদ্যার খনিজ গর্ভমুলে

অদৃশ্য জীবন খণ্ডের ব্রহ্মময় ঘোর চকচক করছে , চক্রাকার জ্ঞানচক্ষু নিয়ে লাল চিন্ময় সত্তার ভেতরে ঢুকে যাচ্ছি কেঁচোর উলঙ্গ শরীরটাকে উপুড় করে বারানসি ঘাটের আধপোড়া কাঠের খাদ্য সামগ্রীর পাকস্থলীর “লাল “চেটে চেটে খাচ্ছি লুকিয়ে থাকা আশ্রমিক লব্ধ রাশিময় নবম বংশধরদের মতো । পিতাই ক্ষত্রিয় ,পিতাই বারানসি , পিতাই ত্রিপুরা,পিতাই শুক্রাণু পিতাই ডিম্বাণু , পিতাই ভয়ঙ্কর দ্রোণাচার্য।
শুকনো পাতার জংঘাতন্ত্র জড়ো করে হেঁটে যাচ্ছি হেট মুণ্ডে মূত্র উৎপাদক কারখানায় নিজের মাথাটাকে খন্ড খন্ড করে ৯৯% ফরমালিনে ডুবিয়ে রাখবো বলে ,

পারদ যজ্ঞস্থলীর শুক্র গ্রহের আদিম নিবাস ভূমির একমাত্র শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হাইড্রেট ধাতুর কল্পকালীন স্বর্গলোকের অভিজাত বিপনীর গলাকাটা পোশাকের মতো আমি মৃত মানুষকে পাঞ্জাবির দোলনার ৪২ দৈর্ঘ্যের নেভি ব্লু ব্রেশিয়ারের লম্বা বৃত্তাকার চোঙে আটকে ফুটো করে দুগ্ধতন্ত্র বের করছি , পাচনতন্ত্রের শেষ অঙ্গাণু ব্যবচ্ছেদ সংক্রমণে পরিয়ে দিচ্ছি ধোঁয়ার মলম আর লাগাম লাগিয়ে পেরিয়ে যাচ্ছি ছোট সেতুর ঝালাই কংক্রিট ওভারব্রিজের শিরদাঁড়া , রোড চন্দ্রকোনায় একটি রহস্যময় নৈমিষারণ্য আছে।

guest
0 Comments
Newest
Oldest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments