পুরুষ; এক তেজী ঘোড়া
তবুও- ব্যর্থ হয়
ঘোরে
দৌড়ে
সময়ে
খোলা বুকে উড়ে গ্যালে-
ডানা মেলে
সাদা পায়রা; সুখী হয়।
চার দেয়ালে
সমাজ গন্ডি
জীবন বন্দি
এবঙ সমসাময়িক কিছু-
বিয়োগ ব্যাথা
কিঙবা আয়োজনের সুখ ও শোক
এসবে’ই এইতো বেশ কেটে যাচ্ছে দিন…
পুরুষ; এক উড়ন্ত, দুরন্ত তেজী ঘোড়া
অসাবধানতা- বেকায়দায় খোড়া
আগলে রাখতে শেখো প্রিয়
বুকে
বুকের খাঁচায়
পোষ মানিয়ে
প্রেমিক পৌরুষ; ভালোবেসে।
এ রাত, আয়োজনে ব্যস্ত!
কারো কারো বিয়োগ ব্যাথা
এবঙ কারো কারো প্রাপ্তির উচ্ছাসে
চাঁদের বুকে আঁধার চাপা শীৎকার;
অগার্জমের সুখে মাতাল নগরী
একজন পুরুষ জেগে আছে!
একজন প্রেমিক জেগে আছে!
একজন কবি জেগে আছে!
আর কে জানি এক নিবোর্ধ চ্যাটের বাল জেগে আছে!
তিন প্রহরের রাত,
নামছে শীত; শাদা কুয়াশা
র’ম’নী’র স্ত’ন বৃ’ন্ত-
চুয়ে চুয়ে
ঝরে পড়ছে
নির্ঘুম রাত।
নারী পুষ্পরূপী; আর
নারী বি’হীন পুরুষ
য্যানো- জং ধরা বিকল মেশিন
য্যানে- জড়, নির্জীব, নিষ্প্রাণ
ফুলের স্পর্শে প্রাণ ফিরে পায়।
শোনো হে স্বপ্নচারীনি,
বেশি নয়- অতি সামান্য’ই চাই
যে, আমার হও
অনুগত
একান্ত
ব্যাক্তিগত
আমৃত্যু…..
আগামীর স্বপ্নে না হোক;
অন্তত যেটুকু বাস্তব-বতর্মান
সেটুকু’তে হলেও আমার থেকো…
“চুমু ও সঙ্গম” হৃদ নিরাময়যোগ্য পৈথ্য ভেবে
প্রেমিক বাঁচিয়ে রেখো
পৌরুষ বাঁচিয়ে রেখো
বিকল হওয়ার পথে যে হৃদযন্ত্র;
তার ঠোঁটে ঠোঁট রেখে
নিশ্বাসে বাঁচো
এক জোড়া গন্তব্যহীন যুগল-
স্বর্গীয় সুবাসিত নারম হাওয়া
গায়ে মেখে
হাতে হাত রেখে
হেঁটে যাচ্ছে
অনন্তায়ু; অমরত্বের পথে।