বলিয়াছিস তন্দ্রাঘোর লোচনে,
পাপী কৃষ্ণের বৃন্দাবন।
বসন্তে আষাঢ় একার্থক,
শরতে শিখা বর্ষন।
হৃদয় মলিন করিয়াছি,
চাহিব না ওই আলোকে।
চৈত্রের দ্বিপ্রহরে সন্ধান করিয়াছে,
উরহ একাগ্রতা হালের শ্যামল শুধাংশু।
সমীচীন করিনি,
কুঞ্জর ছুয়ে দেখিনি।
তবুও অভিনিবেশে সব মোর।
বৃথা ধ্যানে ব্যায়িত পরম হরষ।
বিরাম পাইয়াছি সজাগে,
অদৃষ্টে প্রনয় অসারত্ব।
পুথিবিদ্যা করিয়াছি পান,
পদব্রজে তা শিরঃস্থিত মজ্জায়।
নিবিষ্টতায় বুঝা দায়,
ধাবন নাড়ী ও শিরায়।
আপন প্রবৃত্তি আমরণ এমন।