তোমাকে সব দিয়ে সোনালী ব্যাংকের মত নিঃশ্ব হতে চাই
হলমার্কসের মত ফেঁসে যাবে না, কেবল গর্ব করবে
তোমার জন্য যোগাযোগমন্ত্রী হয়ে হাঁটবো বাংলার পথে পথে
তুমি সাংবাদিকদের মত আমার পাশে থেকো !
নির্বাচনী ইশতেহার ওরা মানেনি,
আমি ভালোবাসার ইশতেহার শব্দে শব্দে পালন করে দেখিয়ে দিব
রাষ্ট্রপ্রধানের মত বলবো না নিজের ইতিবৃত্ত
তুমি বাংলাদেশের জনগনের মত ঘৃণা করার সুযোগ পাবে না
কেবল ভালোবাসবে প্রাণভরে।
নতুনভাবে গড়েছে মন্ত্রী পরিষদ,বেড়েছে ফাঁকা বুলি
আমার হৃদকম্পন এর কোন পরিষদ নেই, কোন চেম্বার নেই
বুলিগুলো ফাঁকা না স্পন্দন!
তবে ছাত্রলীগের মত ঠিকই দখল করে নিবো
তোমার মন,শরীর এবং অনুভব
হোক রক্তপাত, পত্রিকায় ছবি ছাপুক, আমি কেবল তোমাকে চাই
কথা দিচ্ছি গুম হবে না একটি অনুভুতিও
দূর্ঘটনায় মরবে না কোন খুচরো আবেগ
৪৮ ঘন্টা না ৪৮ সেকেন্ডে আমি প্রমাণ করে দিবো
“আমি তোমার সত্যিকার গৃহকর্তা”
সীমান্তে দাঁড়িয়ে থাকা অভিব্যক্তিগুলো বর্ডারে হাসবে খেলবে
ইচ্ছে হলে গলা ছেড়ে গান গাইবে
এ হাত তোমার হাতে হাত রেখে নিবিষ্ট মনে পাহারা দিয়ে যাবে
ভেঙ্গে দিবে বিএসএফের রাইফেলে বেয়ানেট
কেড়ে নেয়া ম্যাগজিনের মালা তোমার গলার মালা হবে।
যদি তোমার ভালোবাসার নিরাপত্তা না দিতে পারি
তবুও বলবো না “হৃদয়ে তালা দাও”
বলবো ছুটে যাও, অন্য কোন অঞ্চলে, বেছে নাও অন্য যুবক।
ভেবো না, স্বপ্নে ইলিশ মাছের পোষ্টার নয়
তুমি থাকবে পাতে ভাতের নিরাপত্তায়
আত্নহত্যা করা সোনাবরুকে দেখে কেঁদোনা
দেশে জোছনা উৎসব শেষে, ভাত না পেয়ে কেউ কেউ মারা যায়
তোমার পাতে ভাত না দিতে পারলে আবুলের মত আঁটকে থাকবো না
ছুড়ে দিব তোমার দাবী, ভালোবাসা অধিকার পদত্যাগ করে পথে নেমে যাবো।
বিরোধী দলের মত তোমার দখল চাইবো না, অর্জন করে নিবো
হোক ষড়যন্ত্র,তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমি চাইনা
তোমাকে ভালোবাসার দায়ে তোমাকেই কেবল চাই।
আমার ভালোবাসার ইশতেহারে যোগ করে নাও একটি বাক্য
“তোমার জন্য আমি সব করতে পারি”